উত্তর : মজলিস শেষে এবং কুরআন তেলাওয়াত শেষে রাসূল (ছাঃ) নিম্নোক্ত দো‘আটি পড়তেন سُبْحَانَكَ اَللَّهُمَّ وَبِحَمْدِكَ أَشْهَدُ أَنْ لاَ إِلَهَ إِلاَّ أَنْتَ أَسْتَغْفِرُكَ وَأَتُوبُ إِلَيْكَ (তিরমিযী হা/৩৪৩৩, নাসাঈ কুবরা হা/১০১৪০; সিলসিলা ছহীহাহ হা/৩১৬৪)। উক্ত দো‘আ বৈঠক শেষের দো‘আর ন্যায় (নাসাঈ হা/১৩৪৪)। তবে বায়হাক্বী শু‘আবুল ঈমানের মধ্যে কুরআন খতমের যে লম্বা দো‘আ বর্ণিত হয়েছে, উক্ত হাদীছের সনদ জাল (সিলসিলা যঈফাহ হা/৬১৩৫; ৬৩২২)। এছাড়া বিভিন্ন প্রেস থেকে প্রকাশিত কুরআনের শেষে ‘ছাদাক্বাল্লাহুল আযীম’ বলে যে দো‘আ যোগ করা হয়েছে তার কোন ভিত্তি নেই। এই দো‘আ অবশ্যই পরিত্যাজ্য (ফাতাওয়া লাজনা দায়েমা ফৎওয়া নং ৩৩০৩)।

উল্লেখ্য যে, কুরআন খতম করার সময় সূরা যোহা থেকে নাস পর্যন্ত প্রত্যেক সূরার শেষে ‘আল্লাহু আকবর’ বলতে হবে মর্মে যে হাদীছ বর্ণিত হয়েছে, তা মুনকার বা অগ্রহণযোগ্য (হাকেম, সিলসিলা যঈফাহ হা/৬১৩৩)।






প্রশ্ন (৭/৮৭) : ইহরামের কাপড়ের নীচে ছোট প্যান্ট জাতীয় কিছু পরা যাবে কি? - -তাওহীদ যামান, ঢাকা।
প্রশ্ন (২৭/৪৬৭) : জনৈক আলেম বলেন, আয়েশা (রাঃ)-এর অনুমতিক্রমে আবুবকর ও ওমর (রাঃ)-কে রাসূলের পাশে কবর দেওয়া হয়েছিল। এর সত্যতা জানতে চাই। - -আব্দুল্লাহ, নওদাপাড়া, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৫/৪৪৫) : কুরআন বুঝে পড়া ও না বুঝে পড়ার মধ্যে ছওয়াবের কোন পার্থক্য আছে কি?
প্রশ্ন (৩৬/৭৬) : মালাকুল মউত তিন ব্যক্তির জান কবযের সময় ক্রন্দন করেছিলেন। তারা কারা? কথাটির সত্যতা আছে কি?
প্রশ্ন (১৪/৫৪) : আমি মূলত ঢাকায় বসবাস করি। মাঝে মাঝে গ্রামের বাড়িতে ২-৩ দিনের জন্য বেড়াতে যাই। সেখানে আমি ছালাত জমা‘ ও ক্বছর করতে পারব কি?
প্রশ্ন (১৯/২১৯) : হাতির গোশত খাওয়া যাবে কী?
প্রশ্ন (১/৪০১) : আমি নও মুসলিম। ছুটির সময় অমুসলিম পিতা-মাতার সাথে মিলিত হ’লে তাদের রান্নাকৃত খাবার খাওয়া যাবে কি? - -ইউসুফ হাসান আবীরপলাশপোল, সাতক্ষীরা।
প্রশ্ন (৫/২০৫) : পুরুষেরা দাড়ি ব্যতীত শরীরের অন্য স্থানে সৌন্দর্যের জন্য মেহেদী ব্যবহার করতে পারবে কি?
প্রশ্ন (২৭/৩৪৭) : কোন ব্যক্তির আগমন বা কোন অনুষ্ঠান উপলক্ষে তাকবীর দেওয়া বা তার নামে শ্লোগান দেওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (৩/২০৩) : এক ওয়াক্ত ছালাত ক্বাযা করলে ৮০ হুক্ববা জাহান্নামে জ্বলতে হবে- কথাটির সত্যতা জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (৭/৩২৭) : আমাদের গ্রামে কারো কোন জিনিস হারিয়ে গেলে বা চুরি হ’লে হারানো বস্ত্ত খুঁজে পাওয়ার জন্যে অথবা চোর ধরার জন্য কয়েকজন ওযূ করে একটি পিতলের বদনা নিয়ে বসে তাতে পানি দিয়ে কাঁঠালের পাতায় বিভিন্ন জনের নাম লিখে বদনাতে দিয়ে দেয়। আর পাশে বসে একজন সূরা ইয়াসীন পড়তে থাকে। আর বদনা দু’জনের দুই আঙ্গুলের উপর ধরে রাখে। এভাবে সূরা ইয়াসীন পড়তে পড়তে যখন বদনাতে চোরের নাম আসে তখন বদনা এমনিতেই ঘুরতে শুরু করে দেয়। তাদের ভাষ্যমতে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নাকি আসল চোরের নাম উঠে আসে। প্রশ্ন হ’ল এভাবে সূরা ইয়াসীন পড়ে পিতলের বদনা নিয়ে চোর ধরার পদ্ধতি অথবা এগুলোর উপর বিশ্বাস করা কিসের মধ্যে পড়ে? - -সামিয়া আখতার, আম্বরখানা, সিলেট।
প্রশ্ন (৪০/১৬০) : কতদিন পর্যন্ত ছালাত ক্বাযা হ’লে উক্ত ছালাত আদায় করে নিতে হবে? যেমন কেউ ১ মাস ছালাত আদায় না করলে উক্ত ছালাত পুনরায় আদায় করতে হবে, না তওবা করলেই যথেষ্ট হবে?
আরও
আরও
.