উত্তর : রাসূল (ছাঃ)-এর বংশধারাকে তিনভাগে ভাগ করা যায়। ১ম ভাগে মুহাম্মাদ (ছাঃ) হ’তে ঊর্ধ্বতন পুরুষ আদনান পর্যন্ত ২২টি স্তর। যে ব্যাপারে কারু কোন মতভেদ নেই। এর উপরে ২য় ভাগে আদনান থেকে ইবরাহীম (আঃ) পর্যন্ত ৪১টি স্তর এবং তার উপরে তৃতীয় ভাগে ইবরাহীম (আঃ) হ’তে আদম (আঃ) পর্যন্ত ১৯টি স্তর। যেখানে নাম ও স্তরের ব্যাপারে বিদ্বানগণের মধ্যে মতভেদ রয়েছে। এখানে আদনান পর্যন্ত বংশধারা উল্লেখ করা হ’ল, যাতে সবাই একমত।- (১) মুহাম্মাদ বিন (২) আব্দুল্লাহ বিন (৩) আব্দুল মুত্ত্বালিব বিন (৪) হাশেম বিন (৫) আবদে মানাফ বিন (৬) কুছাই বিন (৭) কিলাব বিন (৮) মুররাহ বিন (৯) কা‘ব বিন (১০) লুওয়াই বিন (১১) গালিব বিন (১২) ফিহর (লকব কুরায়েশ) বিন (১৩) মালেক বিন (১৪) নাযার বিন (১৫) কিনানাহ বিন (১৬) খুযায়মা বিন (১৭) মুদরেকাহ বিন (১৮) ইলিয়াস বিন (১৯) মুযার বিন (২০) নাযার বিন (২১) মা‘দ বিন (২২) আদনান (বুখারী, মানাক্বিবুল আনছার অধ্যায়, ২৮ অনুচ্ছেদ)। এর মধ্যে পরদাদা হাশেম-এর নামে হাশেমী গোত্র এবং দ্বাদশতম পুরুষ ফিহর যার উপাধি ছিল কুরায়েশ, তার নামানুসারে কুরায়েশ বংশ প্রসিদ্ধি লাভ করে। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) স্বীয় বংশ সম্পর্কে বলেন, ‘আল্লাহ ইবরাহীমের সন্তানগণের মধ্য থেকে ইসমাঈলকে বেছে নিয়েছেন। অতঃপর ইসমাঈলের সন্তানগণের মধ্য থেকে বনু কিনানাহকে বেছে নিয়েছেন। অতঃপর বনু কিনানাহ থেকে কুরায়েশ বংশকে বেছে নিয়েছেন। অতঃপর কুরায়েশ থেকে বনু হাশেমকে এবং বনু হাশেম থেকে আমাকে বেছে নিয়েছেন (মুসলিম হা/২২৭৬, মিশকাত হা/৫৭৪০)(বিস্তারিত দ্রঃ আর-রাহীকুল মাকতূম পৃঃ ৭৪)






প্রশ্ন (৭/৩২৭) : আমি আক্বীদাগত ভাবে আহলেহাদীছ। কিন্তু হানাফী এলাকায় আমার বসবাস হওয়ায় বাধ্য হয়ে হানাফী ইমামের পিছনে জামা‘আতে ছালাত আদায় করতে হয়। ঐ ইমাম রাফ‘উল ইয়াদায়েন, জোরে আমীন বলা সহ অনেক সুন্নাতই আমল করেন না। অথচ আমি সেগুলো পালন করি। এমতাবস্থায় ইমামের অনুসরণ করা হবে কি?
প্রশ্ন (৫/২০৫) :কোন বান্দার হক নষ্ট হয়ে থাকলে সেই হক আদায়ের জন্য যদি সেই ব্যক্তিকে খুঁজে না পাওয়া যায়, তাহ’লে তার পক্ষ থেকে তার ছওয়াবের আশায় ছাদাক্বা করলে বান্দার হক আদায় হয়ে যাবে কি?
প্রশ্নঃ (৯/৪০৯): কোন্ দুই ব্যক্তি রাসুল (ছাঃ)-এর সুফারিশ ছাড়াই জান্নাতে যাবে? তারা দুনিয়াতে কী ধরনের আমল করতেন?
প্রশ্ন (২৬/৬৬) : দেবীর উদ্দেশ্যে মশা বা মাছি দান করার কারণে জনৈক ব্যক্তিকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হয়েছে মর্মে বর্ণিত হাদীছটি কি ছহীহ? - -মোতাহহারুল আলমমোস্তফা গ্রুপ, চট্টগ্রাম।
প্রশ্ন (৫/৩২৫) : কোন ব্যক্তি দোকানে গিয়ে সিমেন্ট বা রড দাম দর করে টাকা দিয়ে কিনে রাখলো। যা পরে দাম বাড়লে সে ঐ দোকান থেকেই বিক্রয় করবে। এরূপ ব্যবসা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (৩০/৩০) : কোন কোন ছালাত আদায় না করলে গোনাহ হবে এবং কোন ছালাত আদায় না করলে গোনাহ হবে না। বিস্তারিত জানতে চাই। - -মুনীর, উল্ল­াপাড়া, সিরাজগঞ্জ।
প্রশ্ন (২৮/২৮) : জনৈক মহিলার প্রথম স্বামী একটি পুত্র সন্তান রেখে মারা যান। তার দ্বিতীয় স্বামীর পূর্বের স্ত্রীর গর্ভজাত একটি মেয়ে আছে। এক্ষণে এই দুই ছেলে মেয়ের বিবাহ জায়েয হবে কি? - -ইবাতারুল ইসলামগাংনী, মেহেরপুর।
প্রশ্ন (৭/১২৭) : বর্তমানে অধিকাংশ বিবাহ অনুষ্ঠানে মেহমানরা দামী উপহার সামগ্রী নিয়ে যায়, যা দাওয়াত দাতাদের নিকটে কাংখিত ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছে। বিবাহ অনুষ্ঠানে দাওয়াতের সাথে উপহার কামনা করা কি শরী‘আতসম্মত? এরূপ দাওয়াত গ্রহণ না করলে কি মুসলমানের হক নষ্ট করা হবে?
প্রশ্ন (৫/৫) : জনৈক আলেম বলেন, ‘জামা‘আতে ছালাত আদায়ের উদ্দেশ্যে মসজিদে গমনকারী ব্যক্তি মারা গেলে সে জান্নাতী’-উক্ত বক্তব্যের সত্যতা জানতে চাই।
প্রশ্ন (৩৯/২৩৯) : পশ্চিমবঙ্গের একজন সুপরিচিত আলেম তাঁর সম্পাদিত মাসিক পত্রিকায় (৩৮/৪ সংখ্যা, এপ্রিল ২০১০) লিখেছেন যে, বিগত ১৪ শো বছর ধরে মৃত ব্যক্তিকে দাফন করার পর মুসলিম উম্মাহ কবরের আশপাশে দাঁড়িয়ে সবাই মিলে দুই হাত তুলে দু‘আ করে আসছেন। তিনি দলীল দিয়েছেন, ‘ইস্তাগফিরু লি আখীকুম (আবুদাঊদ হা/৩২২১)। দয়া করে এবিষয়ে সঠিক উত্তর দানে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (৩৭/৩৭৭) : জনৈক ব্যক্তি একজন বৌদ্ধ ধর্মের লোকের সাথে ব্যবসা করেন। অনেক সময় তাদের নিকটে থাকতে হয় এবং খেতে হয়। এভাবে থাকা-খাওয়া ও সম্পর্ক রাখা যাবে কি? - -ফরীদ, পতেঙ্গা, চট্টগ্রাম।
প্রশ্ন (১৩/৩৩৩) : জনৈক বক্তা বলেন, ‘মাক্কী সূরায় মুসলমানদেরকে ‘হে ঈমানদারগণ’ বলা হয়নি। কিন্তু মাদানী সূরায় বলা হয়েছে। এ থেকে বুঝা যায় রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ব্যতীত পূর্ণ ঈমানদার হওয়া সম্ভব নয়’। একথা গ্রহণযোগ্য কি?
আরও
আরও
.