
উত্তর : দুগ্ধদানকারিনী মহিলা পরবর্তীতে ক্বাযা আদায় করবে (আবুদাঊদ, নাসাঈ; মিশকাত হা/২০২৫)। আর ক্বাযা করতে পারবে না এমন ভয় থাকলে প্রত্যেক ছিয়ামের বিনিময়ে একজন মিসকীনকে খাদ্য দান করবে (বাক্বারাহ ২/১৮৪)। তবে ইবনে আববাস (রাঃ) গর্ভবতী ও দুগ্ধদানকারিনী মহিলাদের জন্য ফিদইয়া দিতে বলতেন, ক্বাযা আদায় নয় (আবুদাঊদ হা/২৩১৭, সনদ ছহীহ; আলোচনা দ্রঃ ইরওয়া হা/৯১২-৯১৩)।
দৈনিক নিয়মিত মিসকীন না পেলে রামাযান শেষে একদিনে ত্রিশজন মিসকীনকে খানা
খাওয়ানো যাবে। আনাস (রাঃ) গোশত-রুটি পাকিয়ে একদিনে ত্রিশজন মিসকীনকে
ছিয়ামের ফিদইয়া হিসাবে খাইয়েছিলেন (ইবনে কাছীর, বাক্বারাহ ১৮৪ আয়াতের ব্যাখ্যা দ্রঃ)।