উত্তর : বিদ্বানদের মাঝে প্রচলন হ’ল- ‘রাযিয়াল্লাহ আনহু’কে ছাহাবীদের সাথে খাছ করা হয় এবং অন্যদের ক্ষেত্রে ‘রহমাতুল্লাহ’কে। ইমাম যায়লাঈ বলেন, ছাহাবীগণের ক্ষেত্রে রাযিয়াল্লাহ আনহু, তাবেঈ ও সালাফদের ক্ষেত্রে রাহিমাহুল্লাহ ও সাধারণ আলেমদের ক্ষেত্রে গাফারাহুল্লাহ বলে দো‘আ করা উত্তম (আদ-দুর্রুল মুখতার ৬/৭৫৪; আল-ফাতাওয়াল হিন্দিয়া  ৫১/২৯৭)। এর মাধ্যমে ছাহাবী ও অন্যান্যদের পার্থক্য করারও হিকমত নিহিত রয়েছে। তবে সাধারণভাবে প্রত্যেক মুমিনের জন্য ‘রাযিয়াল্লাহু আনহু’ দো‘আ করা জায়েয  (তাওবা ৯/১০০; ইবনুল উছায়মীন, ফাতাওয়া নূরুন আলাদ-দারব ২২/১৪)। কিন্তু প্রশ্নমতে, বিশেষ কিছু সিলসিলার মানুষের জন্য ‘রাযিয়াল্লাহু আনহু’ ব্যবহার অসৎউদ্দেশ্য প্রণোদিত এবং তাদেরকে বিশেষ মর্যাদায় অভিষিক্ত করণের অপপ্রয়াস, যা অগ্রহণযোগ্য। 






প্রশ্ন (১৫/২৫৫) : গর্ভবতী স্ত্রীর সাথে মিলনে বাধা আছে কি? - -আল-আমীন, নওদাপাড়া, রাজশাহী।
প্রশ্ন (২৩/২৬৩) : মাসজিদুল আক্বছায় যদি কোন ব্যক্তি ছালাত আদায় করেন, তাহ’লে তার বিগত জীবনের সমস্ত গুনাহ মাফ হয়ে যাবে’ মর্মে কোন ছহীহ হাদীছ আছে কি? - সুলতান আহমাদ মুরাদপুর, চট্টগ্রাম।
প্রশ্ন (৩৭/৩৫৭) : হজ্জব্রত পালনকালে কিছু কিছু মু‘আল্লিম হাজীদের নিকট থেকে কুরবানীর জন্য অর্থ নেন কিন্তু কুরবানী করেন না। হজ্জপালন শেষে তা জানতে পারলে উক্ত হাজীদের কাফফারা দিতে হবে কি?
প্রশ্ন (১৩/২৫৩) : আল্লাহর বিধান অনুযায়ী যে রাষ্ট্র পরিচালিত হয় না সে রাষ্ট্রের প্রশাসনিক পদে বিশেষতঃ পুলিশ প্রশাসনে চাকুরী করা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (৭/৭) : কুরআনে বর্ণিত ‘উসওয়াতুন হাসানাহ’ বলতে কি বুঝায়? - -আবু সাঈদ খান, ঢাকা।
প্রশ্ন (২৪/৪৬৪): একজন কুরআনের হাফেয কি একজন আলেমের চেয়ে অধিক মর্যাদাবান? উভয়ের উপস্থিতিতে কে ইমামতি করবেন?
প্রশ্ন (৩৬/২৩৬) : ওযূতে পায়ের গোড়ালী শুষ্ক থাকলে ওযূ হবে কি?
প্রশ্ন (১৬/২৯৬) : হানাফী মাযহাবের ভাইয়েরা বলেন যে, ফিক্বহ শাস্ত্রের উৎপত্তি রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর যুগে হয়েছে। দলীল হিসাবে বলেন, একবার মু‘আয ইবনু জাবালকে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ইয়ামনে গভর্ণর করে পাঠালেন এবং জিজ্ঞেস করলেন, কিভাবে বিচার করবে? তিনি বললেন, কুরআন দ্বারা। রাসূল (ছাঃ) বললেন, কুরআনে না পেলে? তিনি বললেন, হাদীছ দ্বারা। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বললেন, হাদীছে না পেলে? তিনি বললেন, আমি আমার রায় দ্বারা ইজতিহাদ করব। তখন তিনি তার উপর খুশী হ’লেন। এ হাদীছ কি ছহীহ?
প্রশ্ন (১/২৮১) : জনৈক লেখক বলেন যে, বাঁশির শব্দে ইবনু ওমর (রাঃ) কানে আঙ্গুল দেয়াতে গান হারাম হয়েছে তা বলা যায় না (সৌভাগ্যের পরশমণি)। আবার রাসূল (ছাঃ) নিজে কানে আঙ্গুল দিয়েছিলেন কিন্তু ইবনু ওমর (রাঃ)-কে তা করতে বলেননি। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ও খলীফাদের যুগে বাদ্যযন্ত্র ও গান নিষেধ ছিল না; বরং তা উপভোগ করা হত (তাবারী)। তিনি আরো বলেন, কুরআনে এমন কোন আয়াত নেই যা গানকে হারাম করে। তাই ইবনে হাজার, ইবনু খাল্লিকান, জালালুদ্দীন সুয়ূত্বী, গাযালী প্রমুখ বিদ্বানদের মতে বাদ্যযন্ত্রসহ গান শোনা বৈধ। যদি তা সৎ উদ্দেশ্যে এবং কল্যাণকর কথা হয়। উক্ত দাবীগুলো কি সত্য? সৌভাগ্যের পরশমণি’ এবং ‘এহইয়াউ উলূমিদ্দীন’ বইগুলো কি গ্রহণযোগ্য?
প্রশ্ন (৪০/১৬০) : জনৈক আলেম বলেন, যে ব্যক্তি সফর অবস্থায় মৃত্যুবরণ করল সে শহীদ হয়ে মারা গেল। উক্ত হাদীছটি কি ছহীহ?
প্রশ্ন (২৫/৬৫) : অধ্যয়নে মনোযোগ বৃদ্ধির জন্য কোন দো‘আ বা আমল আছে কি? - রাতুল*, ঢাকা।*[আরবীতে ইসলামী নাম রাখুন (স.স.)]
প্রশ্ন (৩৬/৩৫৬) : রামাযান মাসে লায়লাতুল ক্বদরের বেজোড় রাত্রিগুলোতে ওয়ায-নছীহত করে তারপর ইবাদত করা হয়। এই রাতে ওয়ায করে সময় ব্যয় করা কি হাদীছ সম্মত? - -হাফেয শহীদুল ইসলাম বাংলা বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।
আরও
আরও
.