উত্তর : দীর্ঘ সময় ধরে নিখোঁজ ব্যক্তি নিহত হিসাবে পরিগণিত হবে। এক্ষেত্রে যদি বিচারক তার হারানোর ব্যাপারে নিশ্চিত ফায়ছালা দেন তবে এই সম্পত্তি নিয়ম অনুযায়ী মেয়ের তুলনায় ছেলে দ্বিগুণ আকারে বণ্টিত হবে। আর বাকী অংশ নিকটতম পুরুষ আত্মীয়গণ আছাবা হিসাবে পেয়ে যাবেন। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘তোমরা মৃতের পরিত্যক্ত সম্পত্তির নির্ধারিত অংশসমূহ হকদারগণকে পৌঁছে দাও। অতঃপর যা বেঁচে যাবে, সেগুলি (আছাবা সূত্রে) নিকটতম পুরুষ উত্তরাধিকারীদের দাও’ (বুখারী, মুসলিম; মিশকাত হা/৩০৪২, ‘ফারায়েয ও অছিয়তসমূহ’ অধ্যায়)। পরে হারানো ব্যক্তি ফিরে আসলে তার অংশ ফিরিয়ে দিতে হবে।






প্রশ্ন (৩৩/৩৯৩) : যখন মসজিদে বা টেলিভিশনে আযান হয়, তখন মহিলা মাথায় ওড়না অথবা কাপড় তুলে দেয়। শরী‘আতে এধরনের কোন বিধান আছে কি?
প্রশ্ন (৩০/৩১০) : উভয় তাশাহহুদের সময় বসার নিয়ম বিস্তারিত জানতে চাই। - -রাবেয়া বেগম, সাপাহার, নওগাঁ।
প্রশ্ন (৬/২৮৬) : ‘যে ব্যক্তি আছরের পর ঘুমায়, তার জ্ঞান বিলুপ্ত হয়ে যায় এবং তখন সে কেবল নিজেকেই ধিক্কার দিতে থাকে’। হাদীছটির সনদ সম্পর্কে জানতে চাই।
প্রশ্ন (৪/১৬৪) : তারাবীহ পড়িয়ে হাদিয়া দাবী করা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (১১/২৯১) : আমরা নতুন দম্পতি। এখনই সন্তান নিতে চাই না। কিন্তু একান্ত সময় ভুলবশতঃ কিছু হয়ে গেছে। এক্ষণে ঔষধের মাধ্যমে তা বন্ধ করায় শারঈ কোন বাধা আছে কি?
প্রশ্ন (২৩/১৮৩) : অন্য ধর্মের অনুষ্ঠানের দিন তাদের শুভেচ্ছা জানানো যাবে কি?
প্রশ্ন (৩৪/২৭৪) : মাযহাবী পরিবারে বিবাহ করায় শারঈ কোন বাধা আছে কি? - -মাহদী হাসান, বাগাতীপাড়া, নাটোর।
প্রশ্ন (২৫/৩০৫) : স্ত্রী যদি স্বামীকে বলে তুমি অমুক কাজটি করলে মনে করবে যে তালাক হয়ে গেছে। তারপরও যদি তালাকের নিয়ত না রেখে স্ত্রীর নিষেধ করা কাজটি স্বামী করে ফেলে তাহ’লে কি তালাক হয়ে যাবে?
প্রশ্ন (৩০/৩৫০) : জনৈকা মহিলা স্বামীর বাড়িতে শ্বশুর বাড়ীর আত্মীয়-স্বজনের সাথে একত্রে থাকে। সেখানে তাকে নানা কটূ কথা, অন্যায় আচরণ ও অপমান সইতে হয়। স্বামী কেবলই মানিয়ে চলতে বলে। সেকারণ স্ত্রী যদি স্বামীর নির্জনবাসের আহবানকে প্রত্যাখ্যান করে এবং আলাদা বাসায় বসবাস করতে চায় তবে সে গুনাহগার হবে কি?
প্রশ্ন (২৬/১৮৬) : ক্যাফেইন কি হারাম ও নেশাদার খাদ্য? যদি হয় তবে খাবারে কতটুকু ক্যাফেইন থাকলে তা খাওয়া যাবে না?
প্রশ্ন (১৭/৪১৭) : পবিত্র কুরআনে স্বামী ও স্ত্রীকে পরস্পরের পোষাক বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে। এর ব্যাখ্যা কি?
প্রশ্ন (৪/৪৪) : আয়েশা (রাঃ) বলেন, একদা এক চাঁদনী রাত্রে যখন রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর মাথা আমার কোলে ছিল, তখন আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসূল (ছাঃ)! আকাশে যে পরিমাণ নক্ষত্র আছে সেই পরিমাণ কারো নেকী হবে কি? তিনি উত্তরে বলেন, ওমরের নেকী এই পরিমাণ। আমি বললাম, তাহ’লে আবুবকরের নেকী কোথায়? তখন তিনি বললেন, ওমরের সমস্ত নেকী আবুবকরের একটি নেকীর সমান (রাযীন)। উক্ত হাদীছটি কি ছহীহ?
আরও
আরও
.