উত্তর : সূরা মুল্ক তেলাওয়াতকারীর জন্য কুরআন সুফারিশ করবে। রাসূল (ছাঃ) বলেন, কুরআনে একটি সূরা আছে যাতে ত্রিশটি আয়াত আছে যেটি তার পাঠকারীর পক্ষে সুফারিশ করবে এবং তার সুফারিশেই তাকে জান্নাত প্রদান করা হবে। সেটি হ’ল সূরা মুল্ক (তাবারাণী আওসাত্ব হা/৩৬৫৪; ছহীহুল জামে‘ হা/৩৬৪৪)। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘সূরা মুলক কবরের আযাব থেকে বাধাদানকারী’ (ছহীহাহ হা/১১৪০; ছহীহুল জামে হা/৩৬৪৩)। আরেক বর্ণনায় এসেছে, যখন মাইয়েতকে কবরে রাখা হবে এবং মাটি সবদিকে থেকে চাপ দিবে, তখন সূরা মূলক সবদিক থেকে মাটিকে প্রতিহত করবে (হাকেম হা/৩৮৩৯; ছহীহুত তারগীব হা/১৪৭৫)। উল্লেখ্য যে, উপরোক্ত মর্যাদা পেতে হ’লে নিয়মিত পাঠ করার পাশাপাশি তদনুযায়ী আমল করতে হবে (ফাতাওয়া লাজনা দায়েমাহ ৪/৩৩৪-৩৫)






প্রশ্ন (২৬/১৪৬) : পরবর্তীতে মূল্য বৃদ্ধির আশায় আলু-পেঁয়াজ ইত্যাদি নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য স্টক রাখার ব্যাপারে শরী‘আতের বিধান কি? - -মাহফূযুর রহমানমোহনপুর, রাজশাহী।
প্রশ্ন (২৯/১৮৯) : ঘুমানোর সময় চোখে সুরমা দেওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (২৩/৪২৩) : আমি মাগরিবের ছালাতের শেষ বৈঠকে গিয়ে দেখি ইমাম ডান দিকে সালাম ফিরাচ্ছেন। আমি বৈঠকে বসে জামা‘আতে অংশ গ্রহণ করি। এ ক্ষণে আমার ছালাত হয়েছে কি
প্রশ্ন (২৬/৩৮৬) : জনৈক ব্যক্তি তিন বছর আগে যৌতুক নিয়ে বিয়ে করেছে। স্ত্রীর মোহরানা পরিশোধ করেনি। বর্তমানে সে যৌতুক এবং মোহরানা যেকোন একটি পরিশোধ করতে সক্ষম। এখন কোন্টি আগে পরিশোধ করবে?
প্রশ্ন (২৮/৬৮) : তিনদিনের বেশী কথা বন্ধ না রাখার বিষয়টি কি সকল ধর্মালম্বী মানুষের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, না কেবল মুসলমানদের জন্য? খ্রিষ্টানদের সাথেও কি তিনদিনের বেশী কথা বন্ধ রাখা যাবে না? - -হিযবুল্লাহ, বালিয়াপুকুর, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৩৫/৭৫) : হায়েয অবস্থায় নারীরা ‘খোলা’ চাইতে পারবে কি?
প্রশ্ন (৩০/২৩০) : ব্রাক ব্যাংকের অধীনে পরিচালিত মেডিকেল কলেজের মেডিকেল টেকনোলজিস্ট হিসাবে চাকুরী করা যাবে কি? - -ফরহাদ হোসেন, বগুড়া।
প্রশ্ন (১৪/১৭৪) : কোন বেকার ছেলে স্ত্রীর ব্যয় নির্বাহে অক্ষম হ’লে তার জন্য বিবাহ করা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (১০/৪১০) : কবর দেওয়ার সময় তিন অঞ্জলী না তিন মুষ্ঠি মাটি দিতে হবে?
প্রশ্ন (২৭/৩০৭) : জনৈক ব্যক্তির ছেলে কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকে চাকুরী করে। নিরুপায় পিতা-মাতার জন্য উক্ত সন্তানের উপার্জিত অর্থে সংসার পরিচালনা করা জায়েয হবে কি? - -নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, লালমণিরহাট।
প্রশ্ন (২৮/১৮৮) : আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘ওয়া খালাক্বনা -কুম আযওয়া-জা’। এর দ্বারা কি শুধু মানুষের কথা বলা হয়েছে? যদি তাই হয় তাহলে এক ব্যক্তি দু’টি বা তিনটি বিয়ে করে কেন? উক্ত আয়াতের ব্যখ্যা সম্পর্কে জানতে চাই।
প্রশ্ন (১২/১৩২) : কোন মুসলিম অপর কোন মুসলিমের সাথে তিন দিনের বেশী সম্পর্ক ছেদ করতে পারে কি? কারো অনিষ্ট থেকে বাঁচার জন্য তাকে এড়িয়ে চললে কি তা উক্ত বিধানের অন্তর্ভুক্ত হবে?
আরও
আরও
.