উত্তর : হাদীছে ‘বিবাহ দ্বীনের অর্ধেক বা ঈমানের অর্ধেক’ কথাটি বিবাহের প্রতি উৎসাহ প্রদানের জন্য অলংকারপূর্ণভাবে ব্যবহার করা হয়েছে। কেননা তা মানুষের চারিত্রিক সংযম বজায় রাখা এবং অশ্লীল কর্ম হ’তে দূরে থাকার বড় মাধ্যম। ইমাম কুরতুবী (রহঃ) বলেন, এর অর্থ হ’ল বিবাহ মানুষকে যেনা থেকে পবিত্র রাখে। আর এই পবিত্রতা ঐ দু’টি স্বভাবের অন্যতম, যার হেফাযত করতে পারলে রাসূল (ছাঃ) তার জান্নাতের যামিনদার হবেন। যেমন তিনি বলেন, যে ব্যক্তি আমার (সন্তুষ্টির) জন্য তার দু’চোয়ালের মধ্যবর্তী বস্ত্ত (জিহবা) এবং দু’রানের মাঝখানের বস্ত্ত (লজ্জাস্থান)-এর হেফাযত করবে, আমি তার জন্য জান্নাতের যামিনদার হব’ (বুখারী হা/৬৪৭৪; মিশকাত হা/৪৮১২; কুরতুবী, সূরা রা‘দ ১৩/৩৮ আয়াতের তাফসীর)

স্মর্তব্য যে, বিবাহ করা গুরুত্বপূর্ণ সুন্নাত। মানব বংশ রক্ষার জন্য এটি আল্লাহ প্রদত্ত একটি চিরন্তন ব্যবস্থা। তবে এর অর্থ এই নয় যে, বিবাহ না করলে অর্ধেক ঈমান বিনষ্ট হবে।






প্রশ্ন (৩৫/৪৩৫) : ওলী ছাড়াই এক মেয়ের বিবাহ হয়েছে। বিবাহের এক মাস পর মেয়ের অভিভাবক মৌখিক সম্মতি প্রদান করেন। পরবর্তীতে ছেলে তিনবারে মেয়েকে তিন তালাক প্রদান করেছে। এক্ষণে প্রশ্ন হল, ওলী ব্যতীত বিবাহ বৈধ হয়েছে কি? বিবাহ শুদ্ধ করার জন্য অভিভাবকের মৌন বা মৌখিক সম্মতিই কি যথেষ্ট? নাকি পুনরায় ঈজাব-কবুল আবশ্যক? উক্ত তালাক কি কার্যকর হয়েছে? মেয়েকে পুনরায় বিবাহের মাধ্যমে গ্রহণ করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৪/২৮৪) : যারা গান-বাজনা, ঢোল-তবলাকে ইবাদতের মাধ্যম হিসাবে বেছে নিয়েছে, তাদের পরিণাম কী হবে?
প্রশ্ন (১/২৪১) : কবিরাজের মাধ্যমে মেয়ে ও তার পরিবারের সদস্যদের বশ করিয়ে আনুষ্ঠানিক বিবাহ সম্পাদন বৈধ হয়েছে কি? যদি বৈধ না হয় সেক্ষেত্রে আমার করণীয় কি? - নাম প্রকাশে অনিচ্ছুকযাত্রাবাড়ী, ঢাকা।
প্রশ্ন (২১/৩৪১) : ওযূ করার সময় কানের কতটুকু পরিমাণ মাসাহ করতে হবে?
প্রশ্ন (৩৯/২৩৯) : কোন বিষয়ে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হ’লে নফল ছালাত আদায় করতে হবে মর্মে শরী‘আতে কোন নির্দেশনা আছে কি?
প্রশ্ন (৩৪/৩৪) : কারো মনের অজান্তে মুখ দিয়ে কুফরী বা শিরকী কথা বেরিয়ে গেলে সে কি কাফের বা মুশরিক হিসাবে গণ্য হবে?
প্রশ্ন (১১/১৭১) : সূদ নেওয়া ও দেওয়া দু’টিই হারাম। কিন্তু দরিদ্র লোক কর্য চাইলে ধনীরা সূদ ব্যতীত দিতে চায় না। এক্ষণে দরিদ্র লোকদের উপায় কী? সংসার চালানোর জন্য সে সূদ দেওয়ার শর্তে ঋণ নিতে পারবে কি?
প্রশ্ন (১/২৮১) : জনৈক আলেমের মতে, কেবল পীর ছাহেবেরা আল্লাহ ও নবীগণের নূর লাভ করে থাকে। আদম (আঃ)-এর নূর ছিল সাদা ও মুহাম্মাদ (ছাঃ)-এর নূর সবুজ। সেজন্য দেখা যায়, তারা মসজিদ বা কবরের উপর গম্বুজ নির্মাণ করে তাতে সবুজ রঙ করে ও মাথায় সবুজ পাগড়ী পরিধান করে। এমনকি মসজিদে নববীতে রাসূলের কবরের উপরও অনুরূপ সবুজ গম্বুজ নির্মাণ করা হয়েছে। উক্ত আক্বীদার শেষ পরিণতি জানতে চাই। - -খাদেমুল ইসলাম, জেদ্দা, সঊদী আরব।
প্রশ্ন (০৩/৩৬৩) : আরাফাহর ময়দানে অবস্থানকালে যোহর ও আছরের ছালাত কিভাবে আদায় করতে হবে? - শেফালী, দুর্গাপুর, রাজশাহী।
প্রশ্ন (১৪/১৩৪) : ইবাদতের উদ্দেশ্য না রেখে কেবল সম্মানের উদ্দেশ্যে কাউকে সিজদা করা যাবে কি? ইমাম ইবনু তায়মিয়াহ (রহ.) কি এটাকে জায়েয বলেছেন?
প্রশ্ন (১২/২৫২) : ছূফীবাদ সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়ে বাধিত করবেন। এদের আক্বীদা পোষণকারী ইমামদের পিছনে ছালাত আদায় করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৩৮/৭৮) : সন্তান প্রসবের পর চল্লিশ দিনের আগে যদি নিফাস বন্ধ হয়, তাহ’লে কি ছালাত, ছিয়াম পালন করতে হবে?
আরও
আরও
.