উত্তর : দুনিয়াতে জান্নাতের সুসংবাদ প্রাপ্ত ছাহাবীদের সংখ্যা অনেক। তন্মধ্যে ১- ১০ জন ‘আশারায়ে মুবাশশারাহ’ নামে খ্যাত। তাঁরা হ’লেন, (১) আবুবকর ছিদ্দীক (২) ওমর (৩) ওছমান (৪) আলী (৫) ত্বালহা (৬) যুবায়ের (৭) আব্দুর রহমান বিন ‘আওফ (৮) সা‘দ বিন আবু ওয়াকক্বাছ (৯) সাঈদ ইবনু যায়েদ এবং (১০) আবু ওবায়দাহ ইবনুল জার্রাহ (তিরমিযী হা/৩৭৪৭; মিশকাত হা/৬১০৯)। ২- ২য় হিজরীতে বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী ৩১৩ জন ছাহাবী (বুখারী হা/৩৯৮৩)। (৩) ৬ষ্ঠ হিজরীতে হোদায়বিয়ার সন্ধির পূর্বে বায়‘আতে রিযওয়ানে অংশগ্রহণকারী ১৪০০ ছাহাবীর একজন বাদে (মুসলিম হা/২৪৯৬, ২৭৮০)। (৪) রোমকদের রাজধানী (কনস্টান্টিনোপল) জয়ের জন্য প্রথম অভিযানকারীগণ (বুখারী হা/২৯২৪)। যদি তারা পরে মুরতাদ না হয়। ৫২ হিজরীতে এই যুদ্ধ করেছিলেন আমীর মু‘আবিয়া ও তাঁর পুত্র ইয়াযীদ এবং বহু জ্যেষ্ঠ ও কনিষ্ঠ ছাহাবীগণ (ঐ, ফাৎহুল বারী)। (৫) এতদ্ব্যতীত নবীপত্নীগণ সহ নবী পরিবার (মুসলিম হা/২৪২৪, ২৪০৮; আহযাব ৩৩/৩৩; সীরাতুর রাসূল (ছাঃ) ৩য় মুদ্রণ ৭৫৯ পৃ.)

(৬) এছাড়া আরো যেসব ছাহাবী বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন প্রেক্ষিতে রাসূল (ছাঃ)-এর মাধ্যমে জান্নাতের সুসংবাদ পেয়েছেন তাদের মাঝে আছেন (১) উক্কাশাহ বিন মিহছান (রাঃ) (বুঃ মুঃ মিশকাত হা/৫২৯৬)। (২) ইয়াসির (৩) ‘আম্মার (৪) সুমাইয়া (হাকেম হা/৫৬৬৬) (৫) বেলাল বিন রাবাহ (তিরমিযী হা/৩৬৮৯) (৬) উছায়রিম ‘আমর বিন ছাবেত (আহমাদ হা/২৩৬৮৪) (৭) ছাবেত বিন ক্বায়েস (মুসলিম হা/১১৯) (৮) হারেছাহ বিন সুরাক্বাহ (বুখারী হা/২৮০৯) (৯) হুযায়ফা ইবনুল ইয়ামান (মুসলিম হা/১৭৮৮) (১০) যায়েদ বিন হারেছাহ (১১) আব্দুল্লাহ বিন রওয়াহা (আহমাদ হা/২২৬০৪; ইবনু হিববান হা/৭০৪৮) (১২) সা‘দ বিন মু‘আয (মুসলিম হা/২৪৬৮) (১৩) সালমান ফারেসী (তিরমিযী হা/৩৭৯৭) (১৪) আব্দুল্লাহ বিন সালাম (বুখারী হা/৩৮১২;) (১৫) জাবের (রাঃ)-এর পিতা আব্দুল্লাহ বিন ‘আমর (তিরমিযী হা/৩০১০) (১৬) আবুদ্দাহদাহ আনছারী (মুসলিম হা/৯৬৫) (১৭) রুমায়ছা বিনতে মিলহান (বুখারী হা/৩৬৭৯) (১৮) উম্মে যুমার হাবাশীয়া (বুখারী হা/৫৬৫২; মুসলিম হা/২৫৭৬) প্রমুখ।






প্রশ্ন (৩৩/১৯৩) : ইবনে মাসউদ (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছিলেন, ‘প্রত্যেক উম্মতের একজন ফেরাউন থাকে, আর আমার উম্মতের ফেরাউন হ’ল আবু জাহল’। মর্মে বর্ণিত হাদীছটির বিশুদ্ধতা জানতে চাই।
প্রশ্ন (৯/৩৬৯) : মৃত পিতা-মাতার জন্য কি কি দো‘আ করা যায়? ‘রবিবর হামহুমা কামা..-এর সাথে আল্লহুম্মাগফিরলাহু ওয়ার হামহু ওয়া ছাবিবতহূ’ দো‘আটি নিয়মিতভাবে পড়া যাবে কি?
প্রশ্ন (১৭/২৯৭) : নবাগত শিশু যেন সুস্থভাবে জন্মগ্রহণ করে সেজন্য পশু যবেহ করে খাওয়ানোর মানত করার কোন বিধান আছে কি? আর ওযূর পর কাপড় হাঁটুর উপর উঠে গেলে ওযূ বিনষ্ট হয় কি? - -ইহসানুল ইসলাম, খানপুকুর, পঞ্চগড়।
প্রশ্ন (২২/১৮২) : ‘হে আলী! তুমি ও তোমার অনুসারীরা জান্নাতবাসী হবে’ মর্মে বর্ণিত মারফূ‘ হাদীছটির সত্যতা সম্পর্কে জানতে চাই। - -রাকীবুল ইসলাম, সঊদী আরব।
প্রশ্ন (৪০/২০০) : দাড়ি রাখার সঠিক বিধান কি?
প্রশ্ন (৩১/২৭১) : বিবাহের সময় মোহর নির্ধারণ না করা হ’লে বিবাহের পর করণীয় কি?
প্রশ্ন (২/৪২) : সন্তানের ঋণ পরিশোধ করা পিতার জন্য আবশ্যক কি? পরিশোধ না করলে তিনি গোনাহগার হবেন কি? সন্তান পিতার সংসারে থাকা বা না থাকায় বিধানের কোন পরিবর্তন হবে কি?
প্রশ্ন (৩৪/২৩৪) : অমুসলিম দেশে অবস্থান কালে সেদেশের আইন মেনে চলা কি যরূরী?
প্রশ্ন (৮/৪৪৮) : কালেমা দিনে কত বার পড়তে হবে। দলীল ভিত্তিক জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (১২/৪১২) : আমাদের এলাকায় বন্ধক দু’ভাবে হয়ে থাকে। যেমন আমার এক বিঘা জমি আছে, টাকার প্রয়োজন, কিন্তু জমি বিক্রি করা সম্ভব নয়। অন্য একজনের কাছ থেকে ১ লক্ষ টাকা নিয়ে আমার জমি তাকে দিলাম। সেক্ষেত্রে যতদিন টাকা ফেরত না দিচ্ছি ততদিন এই জমি তার দখলে থাকবে এবং তিনি চাষাবাদ করবেন এবং এর থেকে প্রাপ্ত সকল ফসল তিনি নিজেই ভোগ করবেন। দ্বিতীয়তঃ জমি আমার দখলে থাকবে এবং আমিই এর চাষাবাদ করবো। যদি তিনি চাষাবাদের খরচ বহন করেন তাহ’লে ফসলের অর্ধেক ভাগ পাবেন আর চাষাবাদের খরচ বহন না করলে ৩ ভাগের এক ভাগ ফসল পাবেন। আমি বিভিন্নভাবে জানতে পেরেছি প্রথম নিয়মটি স্পষ্ট সূদ। এখন আমার প্রশ্ন হচ্ছে দ্বিতীয় নিয়মে বন্ধক দিলে সেটা কি সূদ হবে?
প্রশ্ন (৩৪/৪৭৪) : স্ত্রী যদি বিবাহ পূর্ব জীবনে এক বা একাধিক জনের সাথে অবৈধ সম্পর্ক করে থাকে এবং সেটা সে তার পরিবার গোপন রাখে। একই সাথে বিবাহ পরবর্তী জীবনে স্বামীর হক্ব আদায় ও সম্মান প্রদান করতে না চাইলে করণীয় কি? - -পাপেল*, গাইবান্ধা।[* আরবীতে ইসলামী নাম রাখুন!- (স. স.)]
প্রশ্ন (২৬/৪২৬) : মহিলারা সুগন্ধিযুক্ত নারিকেল তেল মেখে বাইরে যেতে পারবে কি?
আরও
আরও
.