উত্তর : এরূপ করা ঠিক হবে না। তাতে হিতে বিপরীত হ’তে পারে। বরং প্রথমে তাদেরকে বুঝানোর মাধ্যমে বিরত রাখার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে এবং সামাজিকভাবে চাপ সৃষ্টি করতে হবে। এতে ব্যর্থ হ’লে প্রশাসনের মাধ্যমে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। আইন নিজে হাতে তুলে নিলে কেবল বিপর্যয়ই সৃষ্টি হবে। আল্লাহ বলেন, ‘তুমি মানুষকে তোমার প্রতিপালকের পথে আহবান কর প্রজ্ঞা ও সুন্দর উপদেশের মাধ্যমে এবং তাদের সাথে বিতর্ক কর সুন্দর পন্থায়’ (নহল ১৬/১২৫)। রাসূল (ছাঃ) বলেন, অন্যায় কিছু দেখলে (ক্ষমতা থাকলে) তা হাত দিয়ে প্রতিরোধ করবে। নইলে যবান দিয়ে। নইলে অন্তর দিয়ে ঘৃণা করবে’ (মুসলিম হা/৪৯; মিশকাত হা/৫১৩৭)







প্রশ্ন (১৮/৯৮) : আমি বিবাহের সময় মোহরানা দিতে পারিনি। কয়েক বছর পর আমার স্ত্রীর জন্য একটি স্বর্ণের গহনা তৈরী করে তাকে দেই। কিন্তু দেওয়ার সময় মোহরানা হিসাবে দেওয়ার নিয়ত ছিল না। পরে তাকে বলি এটি তোমার মোহরানা একটি অংশ। এক্ষণে নিয়ত পরিবর্তন করে মোহরানা পরিশোধ করা যাবে কী? - -মুহাম্মাদ হোসাইন চৌধুরীরূহুল্লাহ চৌধুরীবাড়ী, কর্নেলহাট, চট্টগ্রাম।
প্রশ্ন (২৭/৬৭) : রাসূল (ছাঃ) পানিতে ফুঁ দিয়ে পান করতে নিষেধ করেছেন। এক্ষণে চা, কফি ফুঁ দিয়ে পান করা যাবে কি? - -আবু সাঈদ, দক্ষিণ সালনা, গাযীপুর।
প্রশ্ন (১৭/৯৭) : সূদ কি? এটি কেন ইসলামে গ্রহণযোগ্য নয়? যদিও আপাত দৃষ্টিতে কল্যাণকর।
প্রশ্ন (৩৫/১১৫) : পাত্রের পিতা-মাতা উভয়ে মৃত। অভিভাবক হওয়ার মত কেউ নেই। এক্ষণে পাত্রীর পিতা-মাতার সম্মতি ও ব্যবস্থাপনায় বিবাহ সম্পন্ন করা যাবে কি? - -নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, ঢাকা।
প্রশ্ন (২২/২২২) : বর্ণিত আছে যে, খলীফা থাকাকালীন সময়ে ওমর (রাঃ) সন্তানদের জন্য ঈদের কাপড় ক্রয় করতে না পেরে বায়তুল মাল-এর প্রধান আবু ওবায়দা (রাঃ)-কে তার এক মাসের অগ্রিম বেতন দেয়ার জন্য চিঠি পাঠান। পত্র পেয়ে তিনি অশ্রুসিক্ত হ’লেও উত্তর লিখলেন যে, অগ্রিম বেতন বরাদ্দের জন্য দু’টি বিষয় বিবেচনা করতে হবে। প্রথমতঃ আগামী মাস পর্যন্ত আপনি বেঁচে থাকবেন কি-না? দ্বিতীয়তঃ বেঁচে থাকলেও মুসলমানেরা আপনাকে খিলাফতের দায়িত্বে বহাল রাখবে কি-না? উত্তর পাঠ করে ওমর (রাঃ) এত বেশী ক্রন্দন করেন যে তাঁর দাড়ি ভিজে গেল। তিনি আবু ওবায়দার জন্য আল্লাহর নিকটে রহমত ও হায়াত বৃদ্ধির জন্য দো‘আ করলেন। ফলে আর ঈদের কাপড়ও কেনা হ’ল না। এ ঘটনার সত্যতা আছে কি? - নাছিরুদ্দীন, মিরপুর, ঢাকা।
প্রশ্ন (৩৯/৪৩৯) : সূরা বাক্বারাহ ১১৫ নং আয়াতের সঠিক অর্থ জানতে চাই। وَلِلَّهِ الْمَشْرِقُ وَالْمَغْرِبُ فَأَيْنَمَا تُوَلُّوا فَثَمَّ وَجْهُ اللهِِ
প্রশ্ন (১৮/২১৮) : দাঁড়াতে সক্ষম কিন্তু চিকিৎসক দাঁড়িয়ে ছালাত আদায় করতে নিষেধ করেছেন। এক্ষণে আমার করণীয় কী?
প্রশ্ন (৩৩/৩১৩) : আমি ঢাকায় ভাড়া বাসায় থাকি। গ্রামের বাড়িতে ঋণ করে একটি বাড়ি ক্রয় করি। যেখানে আমার পিতা-মাতা থাকে এবং আমি গ্রামে গেলে সেখানে থাকি। এখন যাকাত বের করার সময় কি আমার ঋণকৃত টাকাও হিসাব করে যাকাত দিতে হবে?
প্রশ্ন (৩৯/৪৭৯) : ক্বিবলা নির্ণায়ক আধুনিক যন্ত্রের মাধ্যমে কোন মসজিদের ক্বিবলা যদি ভুল প্রমাণিত হয়, সেক্ষেত্রে করণীয় কি?
প্রশ্ন (১৯/৩৭৯) : আমি পুলিশে চাকুরী করি। আমাকে মিথ্যা সাক্ষ্য দিতে হয়। আবার মিথ্যা সাক্ষ্য না দিলে বিভাগীয় শাস্তির সম্মুখীন হ’তে হয়। এ অবস্থায় আমার করণীয় কি?
প্রশ্ন (১২/১৩২) : ক্বিয়ামতের দিন যেনাকারীর শাস্তি কেমন হবে?
প্রশ্ন (৩২/৪৭২) : ‘ঘোড়ায় চড়ে ভিক্ষা করতে আসলেও তাকে ভিক্ষা দাও’ মর্মে বর্ণিত হাদীছটির বিশুদ্ধতা জানতে চাই।
আরও
আরও
.