উত্তর : উৎসাহ দিয়ে নাবালেগ শিশুদের ছিয়াম পালন করানোতে কোন বাধা নেই। রুবায়ি‘ বিনতে মু‘আওবিয (রাঃ) হ’তে বর্ণিত তিনি বলেন, আশূরার দিন সকালে আল্লাহর রাসূল (ছাঃ) আনছারদের সকল পল্লীতে এ নির্দেশ জারী করলেন যে, যে ব্যক্তি ছওম পালন করেনি সে যেন দিনের বাকী অংশ না খেয়ে থাকে। আর যার ছওম অবস্থায় সকাল হয়েছে, সে যেন ছওম পূর্ণ করে। তিনি বলেন, পরবর্তীতে আমরা ঐ দিন ছিয়াম পালন করতাম এবং আমাদের শিশুদেরও ছিয়াম পালন করাতাম। আমরা তাদের জন্য পশমের খেলনা তৈরী করে দিতাম। তাদের কেউ খাবারের জন্য কাঁদলে তাকে ঐ খেলনা দিয়ে ভুলিয়ে রাখতাম। আর এভাবেই ইফতারের সময় হয়ে যেত’ (বুখারী হা/১৯৬০; মুসলিম হা/১১৩৬)






প্রশ্ন (১৪/২৯৪) : বর্তমান পরিস্থিতিতে করোনা ভাইরাসকে কি রহমত বলা যাবে? - -আব্দুর রহমান, নিয়ামতপুর, নওগাঁ।
প্রশ্ন (২৯/৩০৯) : ক্যান্সার, ডায়বেটিস ইত্যাদি দুরারোগ্য ব্যাধির ক্ষেত্রে অর্থের অভাবে চিকিৎসা করতে না পেরে কোন রোগী মারা গেলে তিনি শহীদের মর্যাদা পাবেন কি?
প্রশ্ন (৪/১২৪) : মায়ের মৃত্যুর পর তার সম্পদ সন্তানদের মাঝে কিভাবে বণ্টন করতে হবে?
প্রশ্ন (৪/২৮৪) : মানুষের নামের শেষে বা শুরুতে জাহান শব্দ ব্যবহার করা যাবে কি?
প্রশ্ন (২/২০২) : জনৈক তালাক প্রাপ্তা মহিলার আরেকজন পুরুষের সাথে বিবাহ হয়েছে। মহিলাটির আগে থেকে একটি মেয়ে এবং পুরুষটির একটি ছেলে রয়েছে। উভয়ের মাঝে বিবাহ জায়েয হবে কি? - আরিফ খান, ত্রিশাল, ময়মনসিংহ।
প্রশ্ন (১১/৩৭১) : আমার এক ধনী বন্ধু আমার কাছে কোন খাত নির্দিষ্ট না করে দান করার জন্য যাকাতের কিছু টাকা দিয়েছে এবং আমার মত করে ব্যয় করতে বলেছে। এখন আমি নিজেই অনেক টাকা ঋণী। এই টাকা থেকে আমি নিজেকে ঋণমুক্ত করতে পারব কি? উল্লেখ্য যে, আমি স্বাভাবিকভাবে ভরণ-পোষণ করতে পারি, কিন্তু ঋণ পরিশোধে সামর্থ্যবান নই।
প্রশ্ন (১১/১৭১) : মুসলিম হা/১৪৮০-এর বর্ণনায় অনুযায়ী রাসূল (ছাঃ) ফাতেমা বিনতে ক্বায়েস (রাঃ)-কে মু‘আবিয়া (রাঃ)-এর সাথে তার দরিদ্রতার কারণে বিবাহ দেননি। অন্যদিকে তিরমিযী হা/১০৮৪-তে পরহেযগারিতা ও চরিত্র দেখে বিবাহের নির্দেশ দিয়েছেন। এক্ষণে উভয় হাদীছের মাঝে সা - -আব্দুল্লাহিল কাফী, ছোটবনগ্রাম, রাজশাহী।
প্রশ্ন (১৭/৩৭৭) : আমি মোটা অংকের অর্থ অন্য একজনকে হাদিয়া হিসাবে দিয়েছি এবং চেক দিয়ে দিয়েছি। কিন্তু তিনি এখনো আমার একাউন্ট থেকে তা উত্তোলন করেননি। এক্ষণে উক্ত অর্থের যাকাত আমাকে দিতে হবে কি? - .
প্রশ্ন (১/২৮১) : জনৈক লেখক বলেন যে, বাঁশির শব্দে ইবনু ওমর (রাঃ) কানে আঙ্গুল দেয়াতে গান হারাম হয়েছে তা বলা যায় না (সৌভাগ্যের পরশমণি)। আবার রাসূল (ছাঃ) নিজে কানে আঙ্গুল দিয়েছিলেন কিন্তু ইবনু ওমর (রাঃ)-কে তা করতে বলেননি। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ও খলীফাদের যুগে বাদ্যযন্ত্র ও গান নিষেধ ছিল না; বরং তা উপভোগ করা হত (তাবারী)। তিনি আরো বলেন, কুরআনে এমন কোন আয়াত নেই যা গানকে হারাম করে। তাই ইবনে হাজার, ইবনু খাল্লিকান, জালালুদ্দীন সুয়ূত্বী, গাযালী প্রমুখ বিদ্বানদের মতে বাদ্যযন্ত্রসহ গান শোনা বৈধ। যদি তা সৎ উদ্দেশ্যে এবং কল্যাণকর কথা হয়। উক্ত দাবীগুলো কি সত্য? সৌভাগ্যের পরশমণি’ এবং ‘এহইয়াউ উলূমিদ্দীন’ বইগুলো কি গ্রহণযোগ্য?
প্রশ্ন (৪/১২৪) : অনেকে বলে থাকে যে, রাতের অন্ধকারে ছালাত আদায় করা ঠিক নয়, বরং আলো জ্বালিয়ে ছালাত আদায় করতে হবে। এ বক্তব্য সঠিক কি-না জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (৩৫/৩১৫) : পবিত্র কুরআনের হাফেযদেরকে ক্বিয়ামতের দিন যখন কুরআন পড়তে বলা হবে, তখন পড়তে পড়তে ভুলে গেলে কোন করণীয় থাকবে কি? না ফেরেশতাগণ বলে দিবেন?
প্রশ্ন (১০/৩৭০) : চাকুরী বা জীবিকা বৃদ্ধির জন্য দরূদে নারিয়াহ পাঠ করা যাবে কি? এর ফযীলত সম্পর্কে বলা হয়, যে ব্যক্তি এ দরূদ ৪৪৪৪ বার পাঠ করবে সেসব রকম বিপদাপদ থেকে নিরাপদে থাকবে এবং তার যেকোন ধরনের অভাব-অভিযোগ পূরণ হবে। এর কোন ভিত্তি আছে কি? - -মাখদূম আহমাদ, গাযীপুর।
আরও
আরও
.