উত্তর : এটা তালাক হিসাবে গণ্য হবে না। কারণ তালাক প্রদানের অধিকার স্বামীর হাতে, স্ত্রীর নয় (ওছায়মীন, ফাতাওয়া নূরুন আলাদ-দারব ১৯/০২)। তবে স্বামীর অনিষ্ট থেকে রক্ষা পেতে স্ত্রী চাইলে তালাক প্রার্থনা করতে পারে বা আদালতের মাধ্যমে বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটাতে পারে (বাহূতী, কাশশাফুল ক্বেনা‘ ৫/১৯৩; আল-মাওসূ‘আতুল ফিক্বহিয়া ২৯/৬২-৬৩; ফাতাওয়া ইসলামিয়া ৩/২১২)। উল্লেখ্য যে, কোন স্ত্রী যদি বিনা ওযরে তালাক চায় তবে তার জন্য জান্নাতের সুগন্ধিও হারাম করে দেয়া হয় (আবুদাঊদ হা/২২২৬; মিশকাত হা/৩২৭৯; ছহীহুল জামে‘ হা/২৭০৬)

প্রশ্নকারী : তামীম, গাজীপুর।







বিষয়সমূহ: বিবাহ ও তালাক
প্রশ্ন (২/১২২) : বিবাহের পর স্বামী স্ত্রীর নিকটে মোহর আদায় থেকে ক্ষমা চেয়ে নিয়েছে এবং স্ত্রীও ক্ষমা করে দিয়েছে। এরূপ করা জায়েয হয়েছে কি? - -আল-আমীন, পোতাহাটী, ঝিনাইদহ।
প্রশ্ন (২৬/১৪৬) : ‘মুমিনের ক্বলবই আল্লাহর আরশ’। উক্ত বক্তব্য কি সঠিক?
প্রশ্ন (২৭/৪২৭): সূদ গ্রহণের কোন নির্ধারিত শাস্তি আছে কি?
প্রশ্ন (১৭/৯৭) : সুস্থ অবস্থায় নফল ছালাত বসে আদায় করলে ছালাত কবুল হবে কি?
প্রশ্ন (৭/৩২৭) : আমি আক্বীদাগত ভাবে আহলেহাদীছ। কিন্তু হানাফী এলাকায় আমার বসবাস হওয়ায় বাধ্য হয়ে হানাফী ইমামের পিছনে জামা‘আতে ছালাত আদায় করতে হয়। ঐ ইমাম রাফ‘উল ইয়াদায়েন, জোরে আমীন বলা সহ অনেক সুন্নাতই আমল করেন না। অথচ আমি সেগুলো পালন করি। এমতাবস্থায় ইমামের অনুসরণ করা হবে কি?
প্রশ্ন (৪/২৮৪) : যারা গান-বাজনা, ঢোল-তবলাকে ইবাদতের মাধ্যম হিসাবে বেছে নিয়েছে, তাদের পরিণাম কী হবে?
প্রশ্ন (৫/৪৪৫) : ছালাতে ইমাম ছাহেব এক রাক‘আতে তিনটি সিজদা দিয়েছেন। কিন্তু সহো সিজদা দেননি। উক্ত ছালাত সঠিক হয়েছে কি?
প্রশ্ন (২৪/২৪) : ফেরাঊন ও নমরূদের পতনের পর ৪০ দিন পর্যন্ত বৃষ্টি ও বন্যা হয়েছিল। তারপর জমি উর্বর হয়েছিল। এই কথা কি সঠিক?
প্রশ্ন (১৪/৪৫৪) : মেডিসিনের সাহায্যে নারীদের সুন্দর হওয়া কি জায়েয?
প্রশ্ন (২৯/৬৯) : তেল বা সুগন্ধি ব্যবহার করা কি সুন্নাত? - -মিনহাজ পারভেয, হড়গ্রাম, রাজশাহী।
প্রশ্ন (২৮/১০৮) : প্রশ্ন : সঊদী আরবের লোকেরা বিতর ছালাত পড়ার সময় প্রথমে দু’রাক‘আত আদায় করে তাশাহ্হুদ পড়ে এবং সালাম ফিরায়। অতঃপর এক রাক‘আত পড়ে এবং দো‘আ কুনূতসহ দীর্ঘক্ষণ ধরে অন্যান্য দো‘আ পড়ে। উক্ত নিয়মের প্রমাণ জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (২৪/১০৪) : আমি একটা সরকারী কলেজে শিক্ষকতা করি। শিক্ষকগণ সকালে আসেন এবং দুপুর দুইটায় ক্লাস শেষ করে চলে যান। কিন্তু সরকারী নির্দেশনা হ’ল, সকাল ৯-টা থেকে বিকেল ৫-টা পর্যন্ত অফিস করা। তাদের যুক্তি হ’ল তারা ক্লাস নিয়েছেন তাদের কাজ শেষ। তারা খাতা দেখা সহ অন্যান্য কাজ বাসায় রাতেও করেন। এমনকি ছুটির দিনেও প্রয়োজনে কাজ করেন। তাদের অফিস টাইমের বাইরে বাসায় পড়াশোনাও করতে হয়, যা সরকারী অন্যান্য অফিসাররা করেন না। তাই তারা সরকারী অফিস টাইমের নিয়ম মানেন না। তাদের এ কাজে প্রিন্সিপালেরও মত আছে। তিনি বাধা দেন না। এমতাবস্থায় আমার করণীয় কি? আমি কি চলে যাবো, না চাকুরীবিধি অনুযায়ী অফিসে ৫-টা পর্যন্ত কাজ করব?
আরও
আরও
.