উত্তর : হাম্দ ও ছানার মাধ্যমেই ঈদের খুৎবা শুরু করবে। তাকবীর পাঠের মাধ্যমে খুৎবা শুরুর ব্যাপারে আব্দুল্লাহ বিন ওক্ববা (রাঃ) থেকে যে বর্ণনা পাওয়া যায় সেটি তাঁর নিজস্ব আমল (ইবনু তায়মিয়াহ, মাজমূঊল ফাতাওয়া ২২/৩৯৪-৯৫)

প্রশ্নকারী : শরীফুল ইসলাম, মণীপুর, গাযীপুর।








বিষয়সমূহ: জুম‘আ ও ঈদ
প্রশ্ন (১৬/২৫৬) : বিবাহ সম্পাদন করার সুন্নাতী পদ্ধতি কি?
প্রশ্ন (৩৮/১৫৮) : দাফনের প্রাক্কালে নারী বা পুরুষ মাইয়েতের বুকের উপর নিজের হাত রেখে ইমাম ছাহেব ‘বিসমিল্লাহি ওয়া ‘আলা মিল্লাতি রাসূলিল্লাহ’ বলবেন। এ বিধানের কোন সত্যতা আছে কি? - -আলী হোসাইন, সাহেব বাজার মাছপট্টি, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৭/৩২৭) : আমাদের গ্রামে কারো কোন জিনিস হারিয়ে গেলে বা চুরি হ’লে হারানো বস্ত্ত খুঁজে পাওয়ার জন্যে অথবা চোর ধরার জন্য কয়েকজন ওযূ করে একটি পিতলের বদনা নিয়ে বসে তাতে পানি দিয়ে কাঁঠালের পাতায় বিভিন্ন জনের নাম লিখে বদনাতে দিয়ে দেয়। আর পাশে বসে একজন সূরা ইয়াসীন পড়তে থাকে। আর বদনা দু’জনের দুই আঙ্গুলের উপর ধরে রাখে। এভাবে সূরা ইয়াসীন পড়তে পড়তে যখন বদনাতে চোরের নাম আসে তখন বদনা এমনিতেই ঘুরতে শুরু করে দেয়। তাদের ভাষ্যমতে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নাকি আসল চোরের নাম উঠে আসে। প্রশ্ন হ’ল এভাবে সূরা ইয়াসীন পড়ে পিতলের বদনা নিয়ে চোর ধরার পদ্ধতি অথবা এগুলোর উপর বিশ্বাস করা কিসের মধ্যে পড়ে? - -সামিয়া আখতার, আম্বরখানা, সিলেট।
প্রশ্ন (১২/২৯২) : আমি সিঙ্গাপুর জাতীয় মসজিদে মিম্বারের ৭টি স্তর এবং মালয়েশিয়া জাতীয় মসজিদে ১২টি স্তর দেখেছি। মূলত মিম্বরে কয়টি স্তর থাকা সুন্নাত? - -আব্দুল লতীফ, সিঙ্গাপুর।
প্রশ্ন (১০/৫০) : উম্মে হারাম বিনতে মিলহান এবং উম্মে সুলাইম-এর সাথে রাসূল (ছাঃ) কিরূপ সম্পর্ক ছিল?
প্রশ্ন (৩৮/৪৭৮) : নিফাস ভালো হওয়ার ৪-৫ দিন পর পুনরায় রক্ত আসলে তা হায়েয না ইস্তিহাযা হিসাবে গণ্য হবে?
প্রশ্ন (৪০/৪৮০) : মসজিদে কোন একটি স্থানকে নিজের জন্য নির্ধারণ করে নেওয়া শরী‘আতসম্মত হবে কি?
প্রশ্ন (৩১/১১১) : কুরবানীর পশু যিলহজ্জ মাসের আগে ক্রয় করা যাবে কি? কতদিন পূর্বে কুরবানী্ক্রয় করতে হবে এমন কোন সময়সীমা আছে কি?
প্রশ্ন (৪/১২৪) : কুরআন তেলাওয়াত ও খতম শেষে কি দো‘আ পড়তে হবে? কুরআন খতম করলে সূরা যোহা থেকে সূরা নাস পর্যন্ত তাকবীর দিতে হয় মর্মে কোন হাদীছ আছে কি?
প্রশ্ন (১৪/২৯৪) : একই ওযূর পানি দিয়ে একাধিক ব্যক্তি ওযূ করতে পারবে কি? - -ডা. সালমান খন্দকার, জুড়ী, মৌলভীবাজার।
প্রশ্নঃ (১৫/৪১৫) : শাক্বীক্ব ইবনু সালামা (রাঃ) প্রায়ই নিম্নের দো‘আটি করতেন। ‘হে আল্লাহ! যদি আপনি আমাকে হতভাগ্য ও পাপিষ্ঠদের তালিকাভুক্ত করে থাকেন তাহ’লে তা মুছে ফেলুন এবং পুণ্যবান ও সৌভাগ্যবানদের অন্তর্ভুক্ত করুন। আর যদি আমাকে সৎকর্মশীলদের তালিকাভুক্ত করে থাকেন তাহলে তা বাকী রাখুন। আপনি যা ইচ্ছা মিটিয়ে থাকেন ও যা ইচ্ছা বাকী রাখেন। প্রকৃত লিখন আপনার কাছেই রয়েছে। এ হাদীছটি কি ছহীহ? এ দো‘আ সিজদায় ও তাশাহহুদের বৈঠকে পড়া যাবে কি? হাদীছটি ছহীহ হ’লে হরকত সহ ‘তাহরীকে’ প্রকাশের অনুরোধ করছি।
প্রশ্ন (৩/৩৬৩) : ফজর ও মাগরিব ছালাতের পর অনেকে ঊনিশবার ‘বিসমিল্লাহ’ পড়ে থাকেন। কারণ পুলছিরাতের ঊনিশটি স্তর আছে। এই আমল করলে উক্ত স্তরগুলো খুব সহজে পার হ’তে পারবে। উক্ত বক্তব্য কি ঠিক?
আরও
আরও
.