উত্তর : স্বামীর চাচা, মামা, খালু স্ত্রীর জন্য মাহরাম নয়। স্ত্রীকে এদের সামনে পর্দা করতে হবে। কেবলমাত্র স্বামীর পিতা ও দাদা স্ত্রীর জন্য মাহরাম (নূর ২৪/৩১; বিন বায, ফাতাওয়া নূরুন আলাদ-দারব ২০/২৯৩-৯৪; উছায়মীন, ফাতাওয়া নূরুন আলাদ-দারব ১৯/০২)। আর স্বামীর জন্য স্ত্রীর ফুফু ও খালারা সাময়িক মাহরাম। তবে তাদের সামনেও পর্দা বজায় রাখতে হবে। কারণ স্ত্রী মারা গেলে বা তালাকপ্রাপ্তা হ’লে তার খালা ও ফুফুকে বিবাহ করা জায়েয (বুখারী হা/৫১০৯; মিশকাত হা/৩১৬০; ফাতাওয়া লাজনা দায়েমাহ ১৭/৪৩৬)

প্রশ্নকারী : রাসেল মাহমূদ, হাজিগঞ্জ, চাঁদপুর






বিষয়সমূহ: মহিলা বিষয়ক
প্রশ্ন (১৯/৯৯) : মৃত ব্যক্তির নামে কুরবানী করা যাবে কি?
প্রশ্ন (১/১২১) : ওয়ালীমায় ছেলেকে মেয়ে পক্ষ বা বিবাহের দিন বরযাত্রীদের জন্য খাবার ব্যবস্থাপনায় ছেলে পক্ষ মেয়ে পক্ষকে সহযোগিতা করতে পারবে কি?
প্রশ্ন (১৬/২৯৬) : আমের বাগান কয়েক বছরের জন্য (টাকার বিনিময়ে) লিজ দেওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (২০/৬০) : আমি শাড়ীর ব্যবসা করি। এটা কি হিন্দুদের পোষাক? এর ব্যবসা করা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (৪০/২৮০) : আহাদনামা ও সাত সালাম নামে কোন আমল আছে কি? রাসূল (ছাঃ) বলেন, যে ব্যক্তি কুরআনের সাতটি হা-মীম পড়বে তার জন্য জাহান্নামের সাতটি দরজা বন্ধ হয়ে যাবে। এ সম্পর্কে ছহীহ দলীল জানাতে চাই।
প্রশ্ন (৩৬/৩৬) : যাকির নায়েকের বক্তব্য থেকে জানা যায় যে, হিন্দুদের ‘বেদ’ সহ অন্যান্য ধর্মগ্রন্থগুলিতে বহু বক্তব্য রয়েছে, যা কুরআন ও হাদীছের বিধি-বিধান ও বক্তব্যের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। তবে সেগুলি কি আল্লাহ প্রেরিত ছহীফা, নাকি মানব রচিত কোন গ্রন্থ? সঠিক উত্তর দানে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (৮/৩২৮) : জামা‘আতে ছালাত আদায়কালে রুকূ থেকে দাঁড়ানোর সময় মুক্তাদী সামি‘আল্লাহু লিমান হামিদাহ বলবে কি?
প্রশ্ন (২৭/৪২৭) : দাজ্জালের আকৃতি ও চেহারা কেমন? বিস্তারিত জানতে চাই।
প্রশ্ন (৩৫/৩৫) : আক্দ হয়েছে মিলন হয়নি এমন স্ত্রীকে তালাক দিয়ে তার মাকে বিবাহ করা যাবে কি? - -নাম প্রকাশে অনিচ্ছুকনীলফামারী।
প্রশ্নঃ (৩৭/৩৫৭) : জাহান্নাম ভর্তি হবে না বলে আল্লাহ তার মধ্যে পা ঢুকিয়ে দিবেন। কিন্তু জান্নাত পূর্ণ হবে, না ফাঁকা থাকবে?
প্রশ্ন (৪/৮৪) : জনৈক বক্তা বলেন, ওছমান (রাঃ)-কে ‘যুন নূরাইন’ বলা হয়। যা থেকে প্রমাণ হয় যে রাসূল (ছাঃ)-এর কন্যারা একেকজন একেকটি নূর ছিলেন। অতএব রাসূল (ছাঃ) নূরের তৈরী ছিলেন। কথাটা কি ঠিক?
প্রশ্ন (২/২): আমি একটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের পরিচালক। আমার প্রতিষ্ঠানের অধিকাংশ কর্মী তাবলীগ জামা‘আতের সাথে সম্পৃক্ত থাকায় দ্বীনী ব্যাপারে অত্যন্ত নিষ্ঠাবান। কিন্তু সমস্যা হ’ল তাদের অধিকাংশই অফিসের কাজ-কর্মে অবহেলা ও অলসতা করে। তারা রাত জেগে ইবাদত করে ও অফিসে বিশ্রাম নিতে চায় এবং সর্বদা ফাঁকি দেওয়ার চেষ্টা করে। এক্ষণে এসব কর্মীদের বেতন গ্রহণ করা হালাল হবে কি? আর বেতন হারাম হ’লে তাদের ইবাদত কবুল হবে কি? উত্তর দানে বাধিত করবেন।
আরও
আরও
.