উত্তর : এরূপ প্রতিষ্ঠানে চাকুরী করা হারাম। কারণ শূকরের গোশত হারাম (বাক্বারাহ ২/১৭৩)। আর হারাম কাজে অন্যকে সাহায্য করাও হারাম। আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা নেকী ও তাক্বওয়ার কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা কর। গোনাহ ও অন্যায় কাজে সহযোগিতা কর না’ (মায়েদাহ ৫/২)






প্রশ্ন (২৪/৬৪) : সকাল বেলার যিকরগুলো ফজরের ছালাতের পূর্বে বা ছালাতের পর হাঁটাহাঁটির সময় করা যাবে কি? অনুরূপভাবে সন্ধ্যার যিকরগুলো বাদ এশা করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৪/৩২৪) : আসমাউল হুসনা বা আল্লাহুর গুণবাচক নামসমূহ মুখস্থ করা কি আবশ্যিক?
প্রশ্ন (৩৯/১৯৯) : পেশাব-পায়খানা করা অবস্থায় যদি হাঁচি আসে, তাহ’লে ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বলা যাবে কি? - -লোকমানপাশুন্ডী, চারঘাট, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৩৮/১১৮) : আল্লাহ তা‘আলা জিব্রীল (আঃ)-কে জান্নাত দেখতে অনুমতি দিয়েছিলেন, তিনি তার ৬০০ পাখা দিয়েও ১০ ভাগের ১ ভাগও দেখতে পারেননি। এ ঘটনার সত্যতা জানতে চাই।
প্রশ্ন (১০/১৩০) : মসজিদের আন্ডার গ্রাউন্ডে মহিলাদের জন্য কাতারের ব্যবস্থা করা যাবে কি?
প্রশ্ন (১০/১০) : আল্লাহর প্রভূত নে‘মতের শুকরিয়া আদায় করে প্রত্যেক ছালাতের পর নিয়মিতভাবে সিজদায়ে শুকর আদায় করা যাবে কি? - -আশিকুর রহমান, সাভার, ঢাকা।
প্রশ্ন (২৯/১৮৯) : ছালাতে কাতারবন্দী হওয়ার সময় ডান থেকে কাতার করবে না বাম থেকে?
প্রশ্ন (২৩/১০৩) : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ খুব জঘন্য। একদিকে হলের বাধ্যতামূলক অসুস্থ রাজনীতি, অন্যদিকে নগ্নতার ছোবল। নাস্তিকতার আগ্রাসন তো আছেই। এমন প্রতিকূল পরিবেশের সাথে লড়াই করা সত্ত্বেও ঈমান হারানোর ঝুঁকি থাকে। এমতাবস্থায় সাধারণভাবে আমল করে টিকে থাকা উত্তম হবে, না ভাল পরিবেশে থাকা উত্তম হবে? এ জন্য অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করলে তাক্বদীরের কোন পরিবর্তন হবে কি ?
প্রশ্ন (১৪/১৭৪) : আমার দাদা আমার ফুফুদের সম্মতি নিয়ে আমার পিতাকে অধিকাংশ জমি লিখে দিয়ে গেছেন। কিন্তু এখন আমার ফুফুরা এর জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন এবং পরকালে বিচার হবে বলে দীর্ঘশ্বাস ফেলেন। এক্ষণে উক্ত জমি আমার পিতা বা আমাদের জন্য ভোগ করা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (১৫/২৯৫) : ঋণগ্রস্ত ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করলে তা পরিশোধ হওয়ার আগ পর্যন্ত মাইয়েত কষ্ট পাবে কি? এছাড়া তার সন্তানেরা যদি দাতার নিকট এক বছরের অবকাশ নিয়ে থাকে তাহ’লে কি মাইয়েত কবরের আযাব থেকে অবকাশ পাবে?
প্রশ্ন (৮/২৪৮) : আমি পেশায় চিকিৎসক। স্বচ্ছল ও ফেৎনামুক্ত পরিবেশের কথা ভেবে দুবাইয়ে বসবাস করি এবং একটি হাসপাতালে মাসিক ভিত্তিতে চাকুরীরত আছি। আমার কাছে মদ্যপান, ব্যভিচারসহ নিষিদ্ধ কাজের ফলে যেসব রোগ হয় সেসব রোগী আসে। কিন্তু হাসপাতালের নিষেধাজ্ঞার কারণে আমি তাদেরকে এসব থেকে নিষেধ করতে পারি না। ফলে মদ্যপান থেকে নিষেধ না করে বলতে হয় অল্প খাবেন, অল্প ক্ষতিকর ব্র্যান্ডের খাবেন ইত্যাদি। এক্ষণে আমার উপার্জন হালাল হচ্ছে কি?
প্রশ্ন (৩/২০৩) : জনৈক ব্যক্তি ইমাম হওয়ায় যুবতী মেয়েদেরকে বাধ্য হয়ে পড়াতে হয়। এক্ষণে কিভাবে পড়ালে শরী‘আত সম্মত হবে?
আরও
আরও
.