উত্তর : এরূপ করা জায়েয নয়। কারণ মোহর পরিশোধ করা ফরয। আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা স্ত্রীদেরকে তাদের মোহরানা ফরয হিসাবে প্রদান কর। তবে তারা যদি তা থেকে খুশী মনে তোমাদের কিছু দেয়, তাহ’লে তা তোমরা সন্তুষ্টচিত্তে স্বাচ্ছন্দ্যে ভোগ কর’ (নিসা ৪/৪)। অতএব এটাকে ফরয মনে করেই বিয়ের সময় স্ত্রীকে নগদ অথবা পরে যত দ্রুত সম্ভব পরিশোধ করতে হবে। বিয়ের রাতে বা মৃত্যুর পূর্বে স্ত্রীর নিকট মোহরানা মাফ করিয়ে নেওয়ার রেওয়াজ নিঃসন্দেহে প্রতারণা মূলক। এ থেকে বিরত থাকতে হবে। তবে মোহর নগদ না দিলে স্ত্রী হালাল হয় না, একথা ভিত্তিহীন।






প্রশ্ন (৩১/২৭১): শৈশবে কোন পাপ কাজ করে থাকলে এবং অন্যের হক নষ্ট করে থাকলে বড় হওয়ার পর তার কিছু করণীয় আছে কি?
প্রশ্ন (২৮/২২৮) : আমি সরকারী একটি পদে চাকুরী করি। এক্ষণে পদোন্নতির জন্য আবেদন করা যাবে কি? কারণ হাদীছে পদ চেয়ে নিতে নিষেধ করা হয়েছে। - -নাজমুল হোসাইন, রাজশাহী মহিলা কলেজ, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৬/৩৬৬) : আমাদের এলাকায় কেউ কেউ ৪০ দিনের জন্য ই‘তিকাফে বসে। এরূপ বিধান শরী‘আতে আছে কি? - -আমীনুল ইসলাম, নালবাড়ী, আসাম, ভারত।
প্রশ্ন (১৫/১৭৫) : জিনেরা কোথায় বসবাস করে? তাদের মৃত্যু হ’লে কিভাবে দাফন করা হয়?
প্রশ্ন (৩৪/৩৪) : আলী (রাঃ) একবার যুদ্ধে তীরবিদ্ধ হ’লে তিনি ছালাতে দাঁড়িয়ে যান। ছাহাবায়ে কেরাম তার ছালাতরত অবস্থায় তীর টেনে বের করেন। কিন্তু ছালাতে গভীর মনোযোগ থাকায় তিনি কিছু বুঝতে পারেননি। ঘটনাটির সত্যতা আছে কি?
প্রশ্ন (৩৫/১১৫) : পাত্রের পিতা-মাতা উভয়ে মৃত। অভিভাবক হওয়ার মত কেউ নেই। এক্ষণে পাত্রীর পিতা-মাতার সম্মতি ও ব্যবস্থাপনায় বিবাহ সম্পন্ন করা যাবে কি? - -নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, ঢাকা।
প্রশ্ন (৩৩/১৯৩) : হাঁস, মুরগী, কবুতর, পাখী যবহ করার পর রক্ত বের না হতেই নাড়ীভুঁড়িসহ গরম পানিতে ফেলে দিলে তার গোশত খাওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (৪০/৪০০) : রাসূল (ছাঃ) তায়েফের সফরে নির্যাতিত হওয়ার পর একটি আঙ্গুর বাগানে বসে ‘মযলূমের দো‘আ’ হিসাবে পরিচিত যে দো‘আটি করেছিলেন, তা ছহীহ কি?
প্রশ্ন (১০/২১০) : পরীক্ষার্থীদের জন্য যে বিদায় অনুষ্ঠান করা হয়, এটা কি বিদ‘আতের অন্তর্ভুক্ত হবে? - -নি‘আমুল ইসলাম, শিবগঞ্জ, চাঁপাই নবাবগঞ্জ।
প্রশ্ন (২৮/৩৮৮) : মৃত ব্যক্তিকে গোসল করানোর নিয়ম জানতে চাই। এ সময় পৃথকভাবে কুলুখ ব্যবহারের কোন বিধান শরী‘আতে আছে কি?
প্রশ্ন (১৮/২৫৮) : দু’বছরের পুরাতন কবর ভেঙ্গে পড়লে করণীয় কি? - -সাইফুল ইসলাম, কাজলা, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৩৮/১১৮) : আইনজীবী হওয়ার কারণে আমাকে ব্যাংক সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়াদির আইনজীবী হিসাবে কাজ করতে হয়। আমাদের কাজের ধরনটা যেমন- (১) কোন ব্যক্তি ব্যাংক থেকে লোন নিতে গেলে যামানত স্বরূপ ঋণগ্রহীতার জায়গা-জমির কাগজ ব্যাংকে মর্টগেজ রাখতে হয়। ওই কাগজপত্র আইনজীবী হিসাবে আমাদের যাচাই করতে হয়। ব্যাংক অনেক সময় সূদ মওকূফও করে এবং আইনজীবী এক্ষেত্রে সহায়তা করেন। (২) মানুষ ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে ঐামানত হিসাবে চেক জমা দেয়। নির্ধারিত সময়ে চেকের টাকা ব্যাংকে জমা না দিলে ব্যাংক তখন চেকে উল্লেখিত টাকা আদায়ের মামলা করে। এ ধরনের মামলায় আইনজীবীকে লড়তে হয়। প্রশ্ন হল, উপরোক্ত ক্ষেত্রসমূহে আইনজীবী হিসাবে আমি কাজ করতে পারি কি? - -এ্যাডভোকেট ফখরুল ইসলাম, মৌলভীবাজার।
আরও
আরও
.