উত্তর : উক্ত কথা সঠিক নয় । বরং রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, যে ব্যক্তি এশার ছালাত জামা‘আতের সাথে আদায় করল, সে যেন অর্ধরাত ক্বিয়াম করল। আর যে ব্যক্তি ফজরের ছালাত জামা‘আতের সাথে আদায় করল সে যেন পুরো রাত ক্বিয়াম করল (মুসলিম হা/১৫২৩)

দিনে রাতে সর্বমোট সুন্নাতে মুওয়াক্কাদাহ হ’ল ১২ রাক‘আত। রাসূল (ছাঃ) এরশাদ করেন, যে ব্যক্তি দিনে রাতে ১২ রাক‘আত সুন্নাত ছালাত আদায় করবে আল্লাহ তা‘আলা তার জন্য জান্নাতে একটি গৃহ নির্মাণ করবেন। সেই বার রাক‘আত হল: যোহরের পূর্বে ৪ ও পরে ২, মাগরিবের পরে ২, এশার পরে ২, ও ফজরের পূর্বে ২ রাক‘আত (তিরমিযী হা/৪১৫; ঐ, মিশকাত হা/ ১১৫৯)। তবে ইবনে ওমর (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে ১০ রাক‘আত অর্থাৎ যোহরের পূর্বে ২ রাক‘আত (মুত্তাফাক্ব আলাইহ, মিশকাত হা/১১৬০)






প্রশ্ন (২১/৩৪১) : ওযূ করার সময় কানের কতটুকু পরিমাণ মাসাহ করতে হবে?
প্রশ্ন (৩৬/৭৬): অমুসলিমদের বানানো মিষ্টি, মুড়ি ইত্যাদি খাওয়া বা তা দিয়ে ইফতার করা যাবে কি? এছাড়া তাদের রান্না খেতে শরী‘আতে কোন বাধা আছে কি?
প্রশ্ন (৩৪/৪৭৪) : হাততালি দেওয়ার ব্যাপারে শরী‘আতের বিধান কি?
প্রশ্ন (২৮/১০৮) : প্রয়োজনীয় ছবি তোলা ও প্রিন্ট করার ব্যবসা করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৩৭/২৩৭) : জনৈক আলেম বলেন, ছাহাবী ও তাবেঈগণ জায়নামাযের চেয়ে মাটির উপর সিজদাকে অধিক উত্তম বলে অভিহিত করেছেন’। এ বক্তব্য কতটুকু গ্রহণযোগ্য?
প্রশ্ন (২৩/৩০৩) : জান্নাতের কি একশটি স্তর রয়েছে? যদি থাকে তবে নিম্ন স্তরের জান্নাতীরা কি উচ্চ স্তরের জান্নাতীদের প্রতি ঈর্ষা পোষণ করবে না?
প্রশ্ন (২৯/৩৮৯) : বর-কনে বাসর ঘরে জামা‘আতে ২ রাক‘আত ছালাত আদায় করবে কি? করতে হ’লে এর নিয়ম কি?
প্রশ্ন (৯/৮৯) : কোন ব্যক্তির সন্তান জন্মসূত্রে মুসলিম হয়েও পরে যদি কাফের হয়ে যায়, রাসূল (ছাঃ)-এর বিরোধিতা করে, তাকে গালি দেয়, তাহ’লে পিতা তাকে ত্যাজ্য ও সকল সম্পদ থেকে বঞ্চিত করতে পারবেন কি?
প্রশ্ন (২১/১০১) : প্রচলিত আছে যে, ১৯২৯ সালে জাবির বিন আব্দুল্লাহ এবং হুযায়ফা ইবনুল ইয়ামান (রাঃ) ইরাকের তৎকালীন বাদশাহ ফয়ছালকে স্বপ্নযোগে তাদের লাশ স্থানান্তরের নির্দেশ দেন। অতঃপর সারা বিশ্বের লাখো মানুষের উপস্থিতিতে তাদের অবিকৃত লাশ স্থানান্তর করা হয়। এ ঘটনার সত্যতা জানতে চাই। - -কাওছার আলম, আলমডাঙ্গা, চুয়াডাঙ্গা।
প্রশ্ন (৪০/৮০) : যয়নব, আসমা, উম্মে কুলছূম রাসূল (ছাঃ)-এর কোন স্ত্রীর মেয়ে? ওছমান (রাঃ)-এর সাথে কোন দুই মেয়ের বিবাহ হয়েছিল?
প্রশ্ন (৩২/২৭২) : বুখারীতে এসেছে আল্লাহ বলেন, যে ব্যক্তি আমার কোন অলীর সাথে শত্রুতা পোষণ করে আমি তার বিরুদ্ধে লড়াই ঘোষণা করি।... যখন আমি তাকে ভালবাসি তখন আমি তার কর্ণ হয়ে যাই, যা দিয়ে সে শুনে। আমি তার চক্ষু হয়ে যাই, যা দিয়ে সে দেখে। আমি তার হাত হয়ে যাই, যা দিয়ে সে ধরে। আমি তার পা হয়ে যাই, যা দিয়ে সে চলাফেরা করে। সে আমার কাছে কিছু প্রার্থনা করলে, আমি তাকে তা দেই। সে যদি আমার নিকট আশ্রয় চায়, তাহ’লে আমি তাকে আশ্রয় দেই।- এ হাদীছের ব্যাখ্যা কি? কারণ এ হাদীছ থেকে বাতিলপন্থীরা দলীল গ্রহণ করে।
প্রশ্ন (৯/৩২৯) : আমি ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলাম। ঐ বছর রামাযানে আমি ছিয়াম রাখিনি। এক্ষণে আমার করণীয় কি?
আরও
আরও
.