উত্তর : করা যাবে। উক্ত পদ্ধতিতে পাঁচ ওয়াক্ত ছালাতেই দো‘আ করা যাবে। একে কুনূতে নাযেলাহ বলা হয় (আবূদাঊদ, নাসাঈ, মিশকাত হা/১২৯৮)






প্রশ্ন (১১/৪১১) : আমাদের সমাজে ৫০টি পরিবারে ২৩১ জন লোক। আমরা কুরবানীর গোশত এক জায়গায় জমা করে ২৩১ ভাগ করে যে পরিবারে যত লোক সেই কয় ভাগ তাদেরকে দেই। এভাবে গোশত বণ্টন করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৬/৪৬) : মায়ের চাচাতো বোনকে বিয়ে করা যাবে কি? দলীলসহ জানতে চাই।
প্রশ্ন (১৪/১৭৪) : কোন বেকার ছেলে স্ত্রীর ব্যয় নির্বাহে অক্ষম হ’লে তার জন্য বিবাহ করা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (৩০/৩৫০) : সন্তান পিতা-মাতার জন্য যা করণীয় তা পালন করার পরও তারা এটাকে অস্বীকার করছেন। এমতাবস্থায় দায়িত্বপালন থেকে বিরত থাকলে সন্তান গোনাহগার হবে কি?
প্রশ্ন (২৮/৩৮৮) : স্ত্রী স্পষ্ট অনুভব করছে যে, তার স্বামী অবৈধ পথে উপার্জন করছে। এক্ষেত্রে স্ত্রীর করণীয় কী?
প্রশ্ন (২৯/২৬৯) : মানুষ মারা গেলে মাইকে কিংবা মোবাইলে সংবাদ প্রচার করা যাবে কি?
প্রশ্ন (২৮/৩৪৮) : বিভিন্ন ইতিহাস গ্রন্থে দেখা যায়, আবুবকর (রাঃ) ফাতিমা (রাঃ)-কে মারার জন্য কুনফুয নামক এক ব্যক্তিকে পাঠিয়েছিলেন। তার ছড়ির আঘাতে ফাতেমার গর্ভপাত হয়ে যায় এবং এর প্রভাবেই তিনি মারা যান। এই ঘটনার কোন সত্যতা আছে কি? - -আলতাফ হোসাইন, তেরখাদিয়া, রাজশাহী।
প্রশ্ন (২১/২২১) : সমাজে কিছু যুবক রয়েছে, যারা শিক্ষিত হ’লেও বেকার হওয়ায় বিবাহ করতে পারে না। অভিভাবকরাও এ ব্যাপারে একেবারেই উদাসীন। চরম ফেতনার যুগে এই শ্রেণীর পাপে জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা বেশী থাকে। এদের জন্য করণীয় কি? - মুহাম্মাদ হাবীব গোবিন্দগঞ্জ, গাইবান্ধা।
প্রশ্ন (২১/১৮১) : পবিত্র কুরআনে মুসলামানদেরকে মুসলিম, মুমিন, মুহসিন তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এর ব্যাখ্যা জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (৭/৭): আমার সাথে মনোমালিন্য রয়েছে এমন একজন ভাইকে সালাম দিয়ে সম্পর্ক সৃষ্টির চেষ্টা করছি। কিন্তু তিনি উত্তর দিচ্ছেন না বরং দূরে থাকার চেষ্টা করছেন। কুরআন ও ছহীহ হাদীছের আলোকে তার পরিণাম জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (৩৫/২৭৫) : নিজে নিজে কুরআন-হাদীছ থেকে সরাসরি আমল করতে গেলে পথভ্রষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা বেশী। এটা অনেকটা মেডিকেলের বই বাসায় পড়ে ওপেন হার্ট সার্জারী করতে যাওয়ার নামান্তর। তাই কোন এক মাযহাবের বিদ্বানদের নিকটে অধ্যয়ন বা তাদের মতামতের আলোকেই দ্বীন পালন করতে হবে। একথার সত্যতা আছে কি?
প্রশ্ন (১১/১১) : মাসিক ‘আত-তাহরীকে’ জুলাই ২০১০ এ ২৬নং প্রশ্নোত্তরে বলা হয়েছে, বাজার মূল্যের চেয়ে কেউ যদি বেশী নেয় তাহলে যুলুম হবে। বর্তমান বাকীতে ক্রয়ের সময় বাজার দরের চেয়ে বেশী নেওয়া হচ্ছে। ১২০০/= জিনিস ১৫০০/= টাকা নিচ্ছে। এটা কি যুলুম না সূদ না ধোঁকা? এ ধরনের ব্যবসা কি জায়েয?
আরও
আরও
.