উত্তর : আল্লাহ ও মুহাম্মাদ পাশাপাশি প্রদর্শন করা শরী‘আত বিরোধী। এতে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-কে আল্লাহর সমতুল্য বুঝায়। যা মুসলমানের তাওহীদী আক্বীদার সম্পূর্ণ পরিপন্থী। তাছাড়া ছূফীরা স্রেফ ‘আল্লাহ’ বলে যিকর করে। যা শরী‘আত বিরোধী। অতএব এগুলি দেওয়ালে বা কোন কাগজে বা কোন কিছুতে এককভাবে লেখা যাবে না। এগুলি সম্পূর্ণরূপে মিটিয়ে ফেলতে হবে (ফাতাওয়া আরকানিল ইসলাম, মাসআলা নং ১০৪, পৃঃ ১৯২)







প্রশ্ন (১৭/১৩৭) : অমুসলিমদের নানা উৎসব যেমন পূজা, হ্যালোইন, ব্লাক ফ্রাইড্রে, ক্রিসমাস, নববর্ষ ইত্যাদি উপলক্ষে অনেক দোকানে বিশেষ ছাড় দেয়, এই সব ছাড় গ্রহণ করা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (৩৬/৪৭৬) : ঢাকা বিমানবন্দর হ’তে বা হাজী ক্যাম্প থেকে ইহরাম বাঁধা যাবে কি? - -আলতাফ হোসাইন, দুর্গাপুর, রাজশাহী।
প্রশ্ন (২৩/৩৪৩) : ওয়াক্তিয়া মসজিদে ই‘তিকাফ করা যায় কি? এছাড়া মহিলারা নিজ বাড়ীতে ই‘তিকাফ করতে পারে কি? - -খাদীজা আখতার মালোপাড়া, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৭/২৮৭) : হায়েয অবস্থায় কুরআন শ্রবণের ক্ষেত্রে তেলাওয়াতের সিজদা দেওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (২৬/৩৪৬) : ট্যাটু বা উল্কি অাঁকা মহিলাদের জন্য নিষেধ মর্মে ছহীহ হাদীছে বর্ণিত হয়েছে। এক্ষণে পুরুষের জন্য এর অনুমোদন আছে কি?
প্রশ্ন (৩১/১১১) : সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অমুসলিমদের বন্ধু হিসাবে গ্রহণ করা যাবে কি? এতে যেন গুনাহ না হয় সেজন্য কোন কোন বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে?
প্রশ্ন (১০/৪৫০) : জনৈক ব্যক্তি ইতিপূর্বে অনেক মানুষের সম্পদ চুরি করেছে। এখন তওবা করলে কি তা গ্রহণযোগ্য হবে, নাকি মালিকদের কাছে সেই সম্পদ ফিরিয়ে দিতে হবে? ফিরিয়ে দেওয়ার মত সামর্থ্য না থাকলে করণীয় কি?
প্রশ্ন (৩৮/১৫৮): জনৈক ব্যক্তির ছয় বোন এবং ৩ ভাই। ছোট ছেলের চাকুরীর জন্য তার মা জমি বিক্রয় করে তাকে টাকা দিচ্ছে। উক্ত টাকা দেয়া তার জন্য বৈধ হবে কি?
প্রশ্ন (০৯/৩৬৯) : শাওয়াল মাসের ৬টি ছিয়াম রাখার ফযীলত কি? এগুলি কি ধারাবাহিকভাবে আদায় করতে হবে? কারণবশতঃ উক্ত মাসে আদায় করতে না পারায় পরের মাসে ক্বাযা আদায় করলে কি এর নেকী পাওয়া যাবে? - জামীলুর রহমান, চারঘাট, রাজশাহী।
প্রশ্ন (১২/২৯২) : কোন স্ত্রী কি স্বামীর দেয়া মোহরানার টাকা খুশীমনে স্বামীকে খরচের জন্য দিয়ে দিতে পারবে?
প্রশ্ন (৩৬/২৩৬) : রাস্তায় পড়ে পাওয়া টাকার মালিক পাওয়া না গেলে করণীয় কি? জনৈক আলেম বলেছেন, তার দ্বিগুণ দান করতে হবে।
প্রশ্ন (২৮/৩০৮) : জনৈক ইমাম বলেন, ইবনু আববাস (রাঃ) শিশুদের তাবীয দিতেন। তাই ছোটদের তাবীয দেওয়া যাবে, কিন্তু বড়দের নয়। আর হাদীছে বর্ণিত তামীমা দ্বারা তাবীয নয় বরং তাগা, সুতা এগুলো বুঝায়। আর তাবীযই ভালো করবে বা নাপা ওষুধই ভালো করবে এরকম মনে করলে শিরক হবে। সাধারণভাবে ব্যবহার করলে শিরক হবে না। এসব কথার সত্যতা আছে কি?
আরও
আরও
.