উত্তর : শরী‘আত নির্দেশিত দিনগুলি ব্যতীত মাসের কোন দিনকে ছিয়ামের জন্য নির্দিষ্ট করা বিদ‘আত হিসাবে গণ্য হবে। শরী‘আত নির্ধারিত ছিয়াম যেমন প্রতি সোম ও বৃহস্পতিবার (আহমাদ হা/৮৩৪৩, ছহীহুল জামে‘ হা/৪৮০৪), আরবী মাসের ১৩,১৪,১৫ (বুখারী হা/১৯৮১, নাসাঈ হা/২৪২০) অথবা একদিন পর পর ছিয়াম পালন করা (বুখারী হা/১৯৭৬) ইত্যাদি। আর শুক্রবারকে নির্দিষ্ট করে ছিয়াম পালন করতে নিষেধ করা হয়েছে (বুখারী হা/১৯৮৪)






প্রশ্ন (২/২০২) : কাপড়ে বা দেহের কোন অংশে সাদা স্রাব লেগে গেলে তা সহ ছালাত আদায় করা যাবে কি?
প্রশ্ন (১৯/৪১৯) : আমাদের পাশে একদল যুবক-যুবতী প্রতিদিন রাতে অসামাজিক কর্মকান্ড করে। আমাদের কিছু দ্বীনী ভাই তাদেরকে পিটিয়ে তাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এটা ঠিক হবে কি? - -গালিব, নূর আহমাদ রোড, চট্টগ্রাম।
প্রশ্ন (১৮/২১৮) : ইমাম মিম্বরে উঠার পূর্বে জুম‘আর আযান দেওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (১৬/৯৬) : জনৈক আলেম বলেন, সাত প্রকারের ঘুম আছে। যেমন ১. নাওমুল গাফেলীন, ওয়ায মাহফিলে ঘুমানো। ২. নাওমুল আশক্বিয়া, ছালাতের সময় ঘুমানো। ৩. নাওমুল মালঊনীন, ফজরের ছালাতের সময় ঘুমানো। ৪. নাওমুল মু‘আয্যিবীন, ফজরের আযান থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত ঘুমানো। ৫. নাওমুর রাহাহ অর্থ প্রশান্তির ঘুম। এসময়ের স্বপ্ন সত্য হয়। ৬. নাওমুল মারখূছ, মাগরিব ও এশার ছালাতদ্বয়ের পরে ঘুমানো। এসময় ঘুমানোয় কোন দোষ নেই। ৭. নাওমুল হাসরাহ অর্থ ক্ষতির ঘুম। এটি হ’ল জুম‘আর রাতের ঘুম। এমন ভাগাভাগির কোন শারঈ ভিত্তি আছে কি? - -আনছারুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও।
প্রশ্ন (৮/২৪৮) : বিভিন্ন সভা-সম্মেলনের শুরুতে কুরআন তেলাওয়াত করা কি বিদ‘আত? রাসূল (ছাঃ)-এর যুগে এরূপভাবে যেকোন অনুষ্ঠান শুরু হ’ত বলে প্রমাণ পাওয়া যায় কি?
প্রশ্ন (৪/৩৬৪) : ফরয গোসলের সঠিক নিয়ম না মেনে কেবল তিনবার পুরো শরীর ধৌত করলে কি গোসলের ফরযিয়াত আদায় হয়ে যাবে?
প্রশ্ন (২৮/১৪৮) : সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও নফল ছালাত বসে পড়া যাবে কি?
প্রশ্ন (৩১/১৯১) : জনৈক ব্যক্তি বলেন, ছোট বাচ্চাদের কপালে টিপ দিলে মানুষের বদ নযর থেকে তারা রক্ষা পায়। উক্ত বক্তব্যের সত্যতা জানতে চাই। - -নাজমুল হুদা, চরমোহনপুর, চাঁপাই নবাবগঞ্জ।
প্রশ্ন (৫/১২৫) : পিতা-মাতার নামে নাম রাখার বিধান কি? এটি কি সদাচরণের মধ্যে গণ্য হবে?
প্রশ্ন (২৬/১০৬) : লিখিতভাবে তালাক দেয়ার কোন সরাসরি দলীল হাদীছে আছে কি? যদি না থাকে তাহ’লে এভাবে তালাক দেয়া বৈধ হবার কারণ কি? - -আব্দুল্লাহ সাজিদ, ঢাকা।
প্রশ্ন (৪০/৩২০) : আমি একজন সার ব্যবসায়ী। অনেকে ভারত থেকে সার পার করে এনে বাংলাদেশের দোকানে বিক্রয় করে। আমার নিকটেও বিক্রয় করে। জনৈক আলেম বলেন, তোমার উপার্জন হারাম। তোমার কোন ইবাদত কবুল হবে না। কারণ এই সার সীমান্ত রক্ষীকে ঘুষ দিয়ে আনা হয়। উক্ত বক্তব্য কি সঠিক?
প্রশ্ন (২৩/৩৪৩) : আমি নিজে যখন জমি চাষাবাদ করতাম তখন নিয়মানুযায়ী ওশর দিতাম। বর্তমানে পত্তন দেই এবং প্রতি বছর ধান কাটার মৌসুমে ৬০০/৭০০ টাকা দান করি। এটা কি সঠিক হচ্ছে?
আরও
আরও
.