উত্তর : আয়াতটির অর্থ হ’ল, তাদের অধিকাংশ আল্লাহকে বিশ্বাস করে। অথচ সেই সাথে শিরক করে’ (ইউসুফ ১২/১০৬)। এর ব্যাখ্যা হ’ল, পৃথিবীতে অধিকাংশ মানুষই সৃষ্টিকর্তা হিসাবে আল্লাহকে বিশ্বাস করে। কিন্তু সেই সাথে অন্যকে শরীক করে। যেমন মক্কার মুশরিকরা আল্লাহকে বিশ্বাস করত। আসমান-যমীন, পাহাড়-পর্বত সবকিছুর সৃষ্টিকর্তা হিসাবে আল্লাহ প্রতি পূর্ণ বিশ্বাস রাখত। নবী ইবরাহীম ও ইসমাঈলকে বিশ্বাস করত। আখেরাতে বিশ্বাস পোষণ করত। হজ্জ ও ওমরাহ করত। নিজেদের নাম আব্দুল্লাহ, আব্দুল মুত্তালিব রাখত। অথচ আল্লাহ সাথে তারা অন্যকে শরীক করত ও তাদের সুফারিশের অসীলায় আল্লাহ কাছে মুক্তি চাইত। যেমন তারা কা‘বা গৃহ ত্বাওয়াফকালে শিরকী তালবিয়াহ পাঠ করত। যেমন তারা বলত, লাববাইকা লা শারীকা লাকা, ইল্লা শারীকান হুয়া লাক; তামলিকুহু ওয়া মা মালাক (আমি হাযির; তোমার কোন শরীক নেই, কেবল ঐ শরীক যা তোমার জন্য রয়েছে। তুমি যার মালিক এবং যা কিছুর সে মালিক) (মুসলিম হা/১১৮৫; মিশকাত হা/২৫৫৪ ‘ইহরাম ও তালবিয়াহ’ অনুচ্ছেদ; ইবনু কাছীর, ত্বাবারী, ঐ আয়াতের তাফসীর)। বস্ত্ততঃ বিগত যুগের ন্যায় বর্তমান যুগেও অধিকাংশ মুসলমান শিরকী আক্বীদা ও আমলে অভ্যস্ত। অতএব এসব থেকে তওবা করে খাঁটি মুসলিম হওয়াই কর্তব্য।






প্রশ্ন (২২/২৬২) : আমি জানি একজন ব্যক্তি সকল ধরনের শিরক-বিদ‘আতের সাথে জড়িত এবং ইসলামের প্রকাশ্য শত্রু। তাকে রক্ত দিয়ে জীবন বাঁচানো যাবে কি? আর যদি রক্ত দেয়ার পরে আবার শিরক করে এতে কি আমার পাপ হবে? - -রাজীবুল ইসলাম, বদরগঞ্জ, চুয়াডাঙ্গা।
প্রশ্ন (১৬/৪১৬) : আমি পাঁচ সন্তানের জননী। কয়েক বছরে গ্রহণযোগ্য শারঈ কারণে অনেকগুলো ফরয ছিয়াম ক্বাযা হয়ে গেছে। বর্তমানে আগের সেসব ছিয়াম পালন করার মত শারীরিক সক্ষমতা আমার নেই। এক্ষণে আমার করণীয় কী?
প্রশ্ন (২৭/২২৭) : ছিয়ামরত অবস্থায় কাউকে জোরপূর্বক কিছু খাইয়ে দেওয়া হ’লে উক্ত ছায়েমের জন্য করণীয় কি? তার কাফফারা দিতে হবে কি? ঐদিন সে ছিয়াম রাখবে না ছেড়ে দেবে?
প্রশ্ন (১/৪০১) : আমি নও মুসলিম। ছুটির সময় অমুসলিম পিতা-মাতার সাথে মিলিত হ’লে তাদের রান্নাকৃত খাবার খাওয়া যাবে কি? - -ইউসুফ হাসান আবীরপলাশপোল, সাতক্ষীরা।
প্রশ্ন (২/২৮২) : প্রিয় ব্যক্তিকে হেদায়াতের জন্য কোন নির্দিষ্ট দো‘আ আছে কি? দো‘আ থাকলে সেটি কি? - -আব্দুল মান্নান, মোহনপুর, রাজশাহী।
প্রশ্ন (২৭/৩৮৭) : কুরআন তেলাওয়াত শেষে ‘ছাদাক্বাল্লাহুল আযীম’ বলার ব্যাপারে শরী‘আতের বিধান কি? - জি এম সফেদ আলী, মতিঝিল, ঢাকা।
প্রশ্ন (২৪/১০৪) : জামা‘আত চলাকালীন সময়ে কোন মুছল্লী অসুস্থ হ’লে বা জ্ঞান হারিয়ে ফেললে অন্য মুছল্লীদের করণীয় কি? এসময় জামা’আত ভেঙ্গে ফেললে বা অন্য মুছল্লীদের জামা‘আত ভাঙ্গিয়ে দিলে গুনাহগার হ’তে হবে কি?
প্রশ্ন (২৫/৪২৫) : চাচা-চাচী, ভাই-ভাবী মিলে যৌথ পরিবার। এক্ষণে পর্দার বিধান কিভাবে মেনে চলতে হবে?
প্রশ্ন (৩২/২৩২) : পিতার পাপ ছেলের উপর বর্তাবে কি?
প্রশ্ন (৭/৩৬৭) : রুকূ থেকে উঠার পরের দো‘আ এবং দুই সিজদার মাঝের দো‘আ সরবে না-কি নীরবে পড়তে হবে? জোরে পড়া বিদ‘আত বলে গণ্য হবে কি?
প্রশ্ন (২৬/২২৬) : পাথর নির্দোষ হওয়া সত্ত্বেও তা জাহান্নামের ইন্ধন হবে কেন?
প্রশ্নঃ (১০/২৫০) : হাদীছে এসেছে, আয়েশা (রাঃ) আযান ও ইক্বামত দিতেন। প্রশ্ন হ’ল, তিনি কি উচ্চৈঃস্বরে আযান দিতেন?
আরও
আরও
.