উত্তর : আল্লাহর নামসমূহ সর্বদা পুংলিঙ্গ। স্ত্রীলিঙ্গে আল্লাহর কোন নাম নেই। সুতরাং এসব নাম রাখায় কোন বাধা নেই। উল্লেখ্য যে, আল্লাহ তা‘আলার গুণবাচক নাম সমূহ দু’ভাগে বিভক্ত। (১) যেগুলো কেবল আল্লাহর সাথে প্রযোজ্য যেমন কুদ্দূস (মহাপবিত্র),  আহাদ  (এক),  ছামাদ  (অমুখাপেক্ষী), জাববার (মহাশক্তিধর), রহমান (পরম দয়ালু), রায্যাক (রিযিকদাতা) ইত্যাদি। এগুলো আব্দ (বান্দা) শব্দ যোগে রাখতে হবে। কেননা এই শব্দগুলো আল্লাহ ব্যতীত অন্য কারু ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়।

(২) মালেক (অধিকারী), হালীম (ধৈর্যশীল), আযীয (ক্ষমতাশালী), রহীম (দয়ালু), হাকীম (প্রজ্ঞাবান), কারীম (অনুগ্রহশীল) ইত্যাদি। এই গুণবাচক নামগুলি ব্যাপক অর্থবোধক। অতএব এই নামগুলি দ্বারা ব্যক্তি উদ্দেশ্য করা হ’লে তাতে কোন দোষ নেই। তবে ‘আব্দ’ শব্দ যোগে ডাকাই উত্তম (ইবনুল ক্বাইয়িম, তুহফাতুল মাওদূদ পৃ. ১২৫)






প্রশ্ন (১৫/২১৫) : আমি স্কুলের সরকারী উপবৃত্তি পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় শর্তাবলী পূরণ করিনি। কিন্তু বৃত্তি পেয়েছি। এটা গ্রহণ করা জায়েয হয়েছে কি? - -যাকির হোসাইন, রংপুর।
প্রশ্ন (৩০/৪৭০) : ১৯৪৫ সালে আমার বড় বোনের বিয়ে হয়। আমার ভগ্নিপতি ৫০০/= মোহরানা নির্ধারণ করে বিবাহ সম্পন্ন করে। কিন্তু তখন সে মোহরানা পরিশোধ করেনি। পরবর্তীতে আমার বোন এক পুত্র সন্তান রেখে মারা যায়। ঐ ছেলেও ৫ পুত্র ও ১ কন্যা সন্তান রেখে মারা যায়। এক্ষণে ঐ মোহরানা পরিশোধ করতে চাইলে তার মূল্যমান বর্তমান হিসাবে হবে না-কি পূর্বনির্ধারিত ৫০০/- টাকা দিলেই যথেষ্ট হবে? এছাড়া ঐ অর্থের হকদার কে হবে?
প্রশ্ন (৫/২৪৫) : ছালাতের মধ্যে ‘জান্নাতুল ফেরদাঊস’ প্রার্থনার জন্য মাসনূন কোন দো‘আ আছে কি?
প্রশ্ন (১৫/১৭৫) : আমি প্রাপ্তবয়স্কা নারী। গ্রাজুয়েশন শেষ করেছি, কিন্তু চাকুরী না পাওয়া পর্যন্ত আববা-আম্মা বিবাহ দিবেন না। আমি হারাম সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ার আশংকা করছি। এমতাবস্থায় আমি কী করতে পারি?
প্রশ্ন (২৩/২২৩) : প্রথম তাশাহহুদে জামা‘আতে শরীক হওয়ার পর ইমাম যখন ৩য় রাক‘আতের জন্য উঠে দাঁড়াবেন, তখন কি ইমামের সাথে রাফ‘উল ইয়াদায়েন করতে হবে? এরপর মাসবূক একাকী যখন স্বীয় ৩য় রাক‘আত শুরু করবে তখন কি পুনরায় রাফ‘উল ইয়াদায়েন করবে?
প্রশ্ন (২৪/২৪) : আমি রাগবশতঃ আমার স্ত্রীকে গত দু’মাস আগে তার পিতার নাম ধরে তাকে এক তালাক, দুই তালাক এবং তিন তালাক বলেছি। এখন আমি আমার স্ত্রীর থেকে আলাদা আছি। কেউ কেউ বলছেন, আমাদের সংসার এখনো পুরোপুরি ভেঙ্গে যায়নি। এক্ষণে আমি তার সাথে সংসার করতে চাইলে আমার করণীয় কী?
প্রশ্ন (৩৮/৩৯৮) : ‘আক্বীদার মানদন্ডে তাবিজ’ বইয়ের ৬২ পৃষ্ঠায় রয়েছে ছালাত ত্যাগকারীর প্রতি শরীয়তের বিধান? প্রথমতঃ তাকে কোন মুসলিম মহিলার সাথে বিবাহ দেয়া শুদ্ধ হবে না। ছালাত না পড়া অবস্থায় যদি তার আকদ বা বিবাহ সম্পাদন করা হয় তাহলেও তার বিবাহ বাতিল বলে গণ্য হবে। এই বিবাহ বন্ধনের মাধ্যমে উক্ত স্ত্রী স্বামীর জন্য হালাল হবে না। দ্বিতীয়তঃ বিবাহ বন্ধন সম্পাদন হওয়ার পর যদি সে ছালাত ত্যাগ করে তাহ’লেও তার বিবাহ বাতিল হয়ে যাবে। বিবাহ বাতিল হওয়ার ব্যাপারে স্ত্রী মিলনের আগে হউক বা পরে হউক এতে কোন পার্থক্য নেই। তৃতীয়তঃ যে ব্যক্তি ছালাত পড়ে না, তার জবাইকৃত পশু খাওয়া যাবে না। উক্ত জবেহকৃত পশু হারাম। যদি কোন ইহুদী অথবা নাসারা খৃষ্টান জবেহ করে তা আমাদের জন্য খাওয়া হালা। এ বিষয়ে দলীল ভিত্তিক সমাধান জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (২০/২৬০) : নবী করীম (ছাঃ) তাহাজ্জুদ ছালাত প্রথম দুই রাক‘আত হালকাভাবে পড়তেন। তিনি এই দুই রাক‘আতে কি কি সূরা পাঠ করতেন? - -মিনহাজ পারভেয, হড়গ্রাম, রাজশাহী।
প্রশ্ন (১৮/১৮) : ছালাতের সময় হাত কোথায় বাঁধতে হবে? নাভির নীচে হাত বাঁধা যাবে কি?
প্রশ্ন (৭/৪৭) : ঋণদাতা কি ঋণগ্রহীতার বাসায় দাওয়াত খেতে পারবে? এটা কি সূদ হবে?
প্রশ্ন (১৬/১৬) : কুরবানীর পশুর চামড়া ছাদাক্বা করা কি আবশ্যিক? উক্ত চামড়া খাওয়া যাবে কি? - -এ.কে.এম শামসুর রহমান, বিরামপুর, দিনাজপুর।
প্রশ্ন (২৪/৩৬৪) : ছালাতে উচ্চৈঃস্বরে ‘রববানা লাকাল হামদ’ বলা যাবে কি? - -আব্দুল্লাহ হারিছ, নওগাঁ।
আরও
আরও
.