উত্তর : হজ্জে তামাত্তু ও ক্বিরান পালনকারীগণ একই পরিবারভুক্ত হ’লেও প্রত্যেকের জন্য পৃথক পৃথকভাবে কুরবানী করা ওয়াজিব। কেননা আল্লাহ বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি ওমরাহর সাথে হজ্জ পালন করতে চাও, সে যা সহজলভ্য তাই কুরবানী করবে। তবে কেউ যদি কুরবানী না পায়, সে হজ্জের দিনগুলির মধ্যে তিনটি এবং বাড়ীতে ফিরে সাতটি ছিয়াম পালন করবে। এভাবে দশটি (ছিয়াম) পূর্ণ হবে’ (বাক্বারাহ ২/১৯৬)






প্রশ্ন (১৯/১৭৯) : কোন হালাল প্রাণী সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেলে তার গোশত খাওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (১০/৪৫০) : ভারতে সম্প্রতি জনৈক মুসলিম ব্যক্তিকে জোরপূর্বক জয় শ্রীরাম বলিয়ে নেয়া হয়েছে। উক্ত ব্যক্তি যদি তওবার সুযোগ না পায় তবে কি সে মুশরিক হিসাবে মৃত্যুবরণ করেছে? - -মুহায়মিনুল হক, শ্যামলী, ঢাকা।
প্রশ্ন (২৪/৪২৪) : আযানের সময় যেমন উত্তর দিতে হয়, তেমনি এক্বামতের সময়ও কি একইভাবে উত্তর হবে?
প্রশ্ন (২৭/৬৭) : ‘যে ব্যক্তি নিজেকে চিনেছে, সে তার প্রভুকে চিনতে সক্ষম হয়েছে’ হাদীছটি কি ছহীহ? - -মাহবূব হাসান, তেরখাদিয়া, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৩৫/৭৫) : অনেক মসজিদে লেখা দেখা যায়, লাল বাতি জ্বললে কেউ সুন্নাতের নিয়ত করবেন না। এভাবে লেখা কি শরী‘আত সম্মত? - -আব্দুস সাত্তার, ত্রিশাল, ময়মনসিংহ।
প্রশ্ন (২১/১০১) : কেউ দো‘আ চাইলে তার মাথায় হাত বুলিয়ে দো‘আ করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৭/৭) : মসজিদে অনেক সময় মুছল্লী পাওয়া যায় না। দেখা যায়, মুওয়াযযিন আযান দিয়ে একা ছালাত পড়ে সময়ের পূর্বেই বাসায় চলে গেছেন। সেক্ষেত্রে মসজিদে একাই ছালাত আদায় করতে হয়। এভাবে একাকী ছালাত আদায় করলে জামা’আতের নেকী পাওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (৩১/১১১) : জনৈক ব্যক্তির প্রথমা স্ত্রী ‘খোলা’র মাধ্যমে পৃথক হয়ে ৪টি সন্তান সহ বর্তমানে অন্যত্র বিবাহিত জীবন যাপন করছে। ঐ সন্তানদের সাথে পিতার তেমন কোন সম্পর্ক নেই। অন্যদিকে পিতা পুনরায় বিবাহ করেছেন। কিন্তু সেই সংসারে তার কোন সন্তান নেই। এক্ষণে তিনি মারা গেলে তার সম্পদের মীরাছ বণ্টন হবে কিভাবে? - -হুমায়ূন কবীরবাঘা, রাজশাহী।
প্রশ্ন (২০/১০০) : সূরা রহমানে আল্লাহ বলেন, ‘দুই পূর্ব এবং দুই পশ্চিমের রব’। আমরা জানি, পূর্ব এবং পশ্চিম একটি করে। উক্ত আয়াতের ব্যাখ্যা জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (১২/৩৭২) : সূরা হূদের ১০৭ ও ১০৮ নং আয়াতে জান্নাতবাসী ও জাহান্নামীদের ব্যাপারে বলা হয়েছে, তারা অনন্তকাল সেখানে থাকবে, যে পর্যন্ত আসমান ও যমীন স্থায়ী থাকবে। তবে আল্লাহ অন্য কিছু চাইলে ভিন্ন কথা’। উক্ত আয়াত থেকে বুঝা যায় যে, এক সময় জাহান্নামের শাস্তি থেকে সবাইকে রেহাই দেয়া হবে। চিরস্থায়ীভাবে কাউকে জাহান্নামে থাকতে হবে না। উক্ত আয়াতের ব্যাখ্যা জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (৩৬/৪৩৬) : রামাযানের ১ম দশ দিন রহমত, ২য় দশ দিন মাগফেরাত ও শেষ দশ দিন জাহান্নাম হ’তে মুক্তির সময়। উক্ত হাদীছটি কি ছহীহ?
প্রশ্ন (১৫/৫৫) : জন্মগতভাবে হিজড়াদের ব্যাপারে শরী‘আতের বিধান কি? তারা শরী‘আত অনুযায়ী সকল বিধি-বিধান মেনে চললে কি তারা জান্নাতে যেতে পারবে? - -মনছূর আলীরাজগড়, দঃ চবিবশ পরাগণা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত।
আরও
আরও
.