উত্তর : মূল সম্পদ রেখে দিয়ে সূদের মাধ্যমে অর্জিত ও জমাকৃত সম্পদ সাধ্যমত হিসাব করে পৃথক করতে হবে এবং নেকীর প্রত্যাশা ব্যতীত তা জনকল্যাণমূলক কাজে ব্যয় করে দিতে হবে (ছহীহ ইবনে হিববান হা/৩৩৫৬, ছহীহুত তারগীব হা/৮৮০)। অনিচ্ছাকৃত কমবেশীতে দোষ নেই। কারণ আল্লাহ কাউকে তার সাধ্যাতীত কোন কাজের ভার দেন না...’ (বাক্বারাহ ২৮৬)। অতঃপর অবশিষ্ট অর্থ দিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতে হবে। এতেই রূযী হালাল হবে এবং তাতে আল্লাহ বরকত দান করবেন ইনশাআল্লাহ।




প্রশ্ন (২০/২৬০) : দোকান থেকে খাট ক্রয়ের ক্ষেত্রে নগদে এক মূল্যে এবং বাকীতে তথা কিস্তিতে অধিক মূল্যে ক্রয় করতে হয়। এরূপ ক্রয়-বিক্রয় জায়েয হবে কি? - -আনীসুর রহমান, নওগাঁ।
প্রশ্ন (১/৪০১) : বর্তমানে বাংলাদেশে ‘রেডিয়াম ইন্টারন্যাশনাল’ নামক একটি কোম্পানী ‘ক্রিপ্টোকারেন্সি বিনিয়োগে’র আহবান জানাচ্ছে। তাদের নিয়ম অনুযায়ী ১০ ইউএস ডলার দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হয়। এর বিনিময়ে তারা ‘রিপটন কয়েন’ নামে দুইশ’ কয়েন দিচ্ছে। যেটা একদিনে দেওয়া হয় না। বরং ন্যূনতম ছয় মাসে মাইনিং হিসাবে প্রতিদিন ১/২টা করে ছয় মাসের মধ্যে প্রদান করা হয়। তাদের দাবী অনুযায়ী আগামী ৬ মাসের মধ্যে এর রেট একটা উচ্চ পর্যায়ে যেতে পারে। আনুমানিক প্রতি কয়েন ১০ ডলার থেকে ১০০ ডলার হ’তে পারে। দ্বিতীয়তঃ তাদের সাথে কাজ করলে অর্থাৎ একাধিক ব্যক্তিকে রেফার করলে কোম্পানির পক্ষ থেকে ঐ ব্যক্তির বিনিয়োগের ৫% হারে মুনাফা প্রদান করবে। কিন্তু বিনিয়োগকারীর বিনিয়োগের কোন কমতি হবে না। এইভাবে বিভিন্ন পর্যায়ে কাজের বিনিময়ে তারা আরো পারসেন্টেজ লাভের ব্যবস্থা রাখছে। আবার এই কারেন্সির বিনিময় মূল্য রয়েছে এবং তারা বলছে অদূর ভবিষ্যতে বিশ্ববাজারে ভার্চুয়াল কারেন্সির ব্যাপক ব্যবহার শুরু হবে। ইতিপূর্বে ‘বিটকয়েন’ নামে এই ক্রিপ্টোকারেন্সি বাযারে এসেছিল ২০০৯ সালে। তখন তার মূল্য ছিল ৮/৯ টাকা। বর্তমানে ২০২০ সালে সেই কয়েনের মূল্য ৮ লক্ষ টাকা (১৩১১৯ সিঙ্গাপুরী ডলার)। ঠিক তেমনি ‘রিপটন কয়েন’ থেকে আয় আসবে বলে দাবী করা হচ্ছে। এখন প্রশ্ন হ’ল অধিক মুনাফা লাভের আশায় এ ধরনের কোম্পানিতে বিনিয়োগ করা যাবে কি? বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত জানালে উপকৃত হব।
প্রশ্ন (২৯/২৬৯) : একটি দুঃখজনক ঘটনার প্রেক্ষিতে আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম যে আর কখনো বিবাহ করব না। এরূপ সিদ্ধান্ত শরী‘আতসম্মত হয়েছে কি? - -নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৭/৮৭) : হজ্জে গমনের সময় অনেকে মৃত্যুর আশংকায় অথবা যমযম পানিতে ধুয়ে বরকত হাছিলের জন্য কাফনের কাপড় নিয়ে যায়। এরূপ করা কি শরী‘আতসম্মত?
প্রশ্ন (৩১/২৩১) : সূরা তওবার ২ নং আয়াতের প্রেক্ষাপট কি? প্রচলিত তিন চিল্লার সাথে সাথে এর কোন সম্পর্ক আছে কি?
প্রশ্ন (৩৭/২৭৭) : ক্বায়েদা বা কুরআন মাজীদ মাটিতে রেখে পড়া যাবে কি?
প্রশ্ন (৩৪/৩৫৪) : জনৈক ব্যক্তি বলেন, ছিয়ামরত অবস্থায় দিনের বেলা সিগারেট খাওয়া যাবে। কারণ এটি শরীরে কোন পুষ্টি যোগায় না। বরং ক্ষতি করে। সুতরাং এটি ছিয়ামভঙ্গকারী খাবার নয়। একথার সত্যতা আছে কি? - -আব্দুন নূর, কোনাবাড়ী, গাযীপুর।
প্রশ্ন (১৩/১৩৩) : জনৈক আলেম বলেন, নূহ (আঃ)-এর প্লাবনের সময় এক বুড়ি তাঁকে বলেছিলেন, প্লাবনের পূর্ব মুহূর্তে আমাকে খবর দিবেন। কিন্তু নূহ (আঃ) তাকে বলতে ভুলে যান। প্লাবনের পর দেখা গেল উক্ত বুড়ী বেঁচে আছেন। এ ঘটনা কি সত্য?
প্রশ্ন (৫/৪৪৫) : কুরআন বুঝে পড়া ও না বুঝে পড়ার মধ্যে ছওয়াবের কোন পার্থক্য আছে কি?
প্রশ্ন (১৯/৫৯) : কুরআনে মাওলানা অর্থ এসেছে প্রভু। এক্ষণে আলেমদের নামের পূর্বে ‘মাওলানা’ লেখা কি শিরক নয়?
প্রশ্ন (৬/২৮৬) : ‘যে ব্যক্তি আছরের পর ঘুমায়, তার জ্ঞান বিলুপ্ত হয়ে যায় এবং তখন সে কেবল নিজেকেই ধিক্কার দিতে থাকে’। হাদীছটির সনদ সম্পর্কে জানতে চাই।
প্রশ্ন (৫/২৪৫) : কোন বিষয়ের সমাধানকল্পে গুরুত্ব বুঝানোর জন্য মসজিদের ভিতর কসম করা যাবে কি? - -হাফেয লুৎফর রহমান, গাবতলী, বগুড়া।
আরও
আরও
.