উত্তর : পেশাবের ছিটাযুক্ত স্থানের কাপড় ধুয়ে পবিত্র করতে হবে। জেনে-শুনে এরূপ পেশাবযুক্ত কাপড়ে ছালাত আদায় করলে উক্ত ছালাতের ক্বাযা আদায় করতে হবে। কারণ ছালাত আদায়ের জন্য পোষাক পবিত্র হওয়া শর্ত (মুদ্দাছছির ৭৪/৪; ইবনু হিববান হা/২৩৩৩; ইবনু খুযায়মা হা/১০১৭)। এছাড়া রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, তোমরা পেশাবের অপবিত্রতার ব্যাপারে সতর্ক থাক। কারণ অধিকাংশ কবরের আযাব এর কারণে হয়ে থাকে (দারাকুৎনী হা/৪৭৬; ছহীহুল জামে‘ হা/৩০০২)। তবে দুগ্ধপোষ্য ছেলে শিশুর পেশাবে কাপড়ের উপর পানি ছিটিয়ে দিয়ে ছালাত আদায় করবে’ (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত হা/৪৯৭)






প্রশ্ন (১৪/৩৭৪) : নারীদের জন্য নকশাযুক্ত সুন্দর রংয়ের বোরকা ও স্কার্ফ পরিধান করা শরী‘আতসম্মত কি?
প্রশ্ন (১৯/২৯৯) : হস্তমৈথুন করা কতটুকু অপরাধ? এর বিধান জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (২৮/৩৪৮) : এক্বামতের জওয়াব দেওয়ার ব্যাপারে কোন হাদীছ বর্ণিত হয়েছে কি?
প্রশ্ন (৩৫/১৯৫) : আমাদের এখানকার মসজিদে প্রত্যেক দিন ফজরের ছালাতের দ্বিতীয় রাক‘আতে রুকূ থেকে ওঠার পর হাত তুলে দো‘আ করা হয়। এটা কি শরী‘আতসম্মত?
প্রশ্ন (১৪/২৯৪) : কুরআন-হাদীছ থেকে দো‘আ পড়ে পানিতে ফুঁক দিয়ে সেই পানি খাওয়া বা তা দিয়ে গোসল করায় শরী‘আতে কোন বাধা আছে কি?
প্রশ্ন (২৭/৪৬৭) : জনৈক আলেম বলেন, আয়েশা (রাঃ)-এর অনুমতিক্রমে আবুবকর ও ওমর (রাঃ)-কে রাসূলের পাশে কবর দেওয়া হয়েছিল। এর সত্যতা জানতে চাই। - -আব্দুল্লাহ, নওদাপাড়া, রাজশাহী।
প্রশ্ন (২৭/১৪৭) : খরচ কমানোর জন্য কোবালা রেজিষ্ট্রি না করে দানপত্রের মাধ্যমে জমি রেজিষ্ট্রি করা জায়েয হবে কি? - -একরামুল হক, হরিণাকুন্ড, ঝিনাইদহ।
প্রশ্ন (২৩/১৮৩) : স্ত্রী যদি স্বামীকে রাগ করে বলে, আমি তোমার মা, আমার নিকট থাকবে না। এটা যিহার সাব্যস্ত হবে কি? হলে কাফফারা দিতে হবে কি? - -যিয়াউর রহমান, ঠাকুরগাঁও।
প্রশ্ন (৬/১৬৬) : রাসূল (ছাঃ)-কে নিয়ে কটূক্তির প্রতিবাদে যেসব মিছিল সমাবেশ হয় সেগুলোতে অংশগ্রহণ করা জায়েয হবে কি? - -মুহাম্মদ অলিউল্লাহগাবতলী, বগুড়া।
প্রশ্ন (৩৩/২৭৩) : ফেরেশতাগণ কি ক্বিয়ামতের পূর্বে মৃত্যুবরণ করবেন এবং পুনরায় তাদের জীবিত করা হবে কি? - -জাহিদুল ইসলাম, শনির আখড়া, ঢাকা।
প্রশ্ন (২৩/৩০৩) : জনৈক আলেম বলেন, রামাযানের শেষ জুম‘আয় পাঁচ ওয়াক্ত ছালাত আদায় করলে তা সারাজীবনের তরককৃত ফরয ছালাতের জন্য কাফফারা হয়ে যাবে। একথার কোন সত্যতা আছে কি? - -নাছীর, বরিশাল।
প্রশ্ন (১৬/৯৬) : জনৈক আলেম বলেন, সাত প্রকারের ঘুম আছে। যেমন ১. নাওমুল গাফেলীন, ওয়ায মাহফিলে ঘুমানো। ২. নাওমুল আশক্বিয়া, ছালাতের সময় ঘুমানো। ৩. নাওমুল মালঊনীন, ফজরের ছালাতের সময় ঘুমানো। ৪. নাওমুল মু‘আয্যিবীন, ফজরের আযান থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত ঘুমানো। ৫. নাওমুর রাহাহ অর্থ প্রশান্তির ঘুম। এসময়ের স্বপ্ন সত্য হয়। ৬. নাওমুল মারখূছ, মাগরিব ও এশার ছালাতদ্বয়ের পরে ঘুমানো। এসময় ঘুমানোয় কোন দোষ নেই। ৭. নাওমুল হাসরাহ অর্থ ক্ষতির ঘুম। এটি হ’ল জুম‘আর রাতের ঘুম। এমন ভাগাভাগির কোন শারঈ ভিত্তি আছে কি? - -আনছারুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও।
আরও
আরও
.