উত্তর : যে দো‘আ হাদীছ দ্বারা প্রমাণিত সে দো‘আকেই দো‘আয়ে মাছূরাহ্ বলা হয়। তাশাহ্হুদ ও দরূদ পাঠের পর থেকে সালাম ফেরানোর আগ পর্যন্ত কুরআন ও ছহীহ হাদীছ হতে ইচ্ছামত যে কোন দো‘আ পড়া যায় (বুখারী হা/৮৩৫; মিশকাত হা/৯০৯)






প্রশ্ন (২৬/২৬৬) : খুৎবায় বসার পূর্বে ইমাম যে সালাম দেন সেই সালাম থেকেই কি খুৎবার সূচনা বলে বিবেচিত হয়? - -ডাঃ আব্দুল হান্নান, ঢাকা।
প্রশ্ন (১৬/৯৬) : জনৈক আলেম বলেন, সাত প্রকারের ঘুম আছে। যেমন ১. নাওমুল গাফেলীন, ওয়ায মাহফিলে ঘুমানো। ২. নাওমুল আশক্বিয়া, ছালাতের সময় ঘুমানো। ৩. নাওমুল মালঊনীন, ফজরের ছালাতের সময় ঘুমানো। ৪. নাওমুল মু‘আয্যিবীন, ফজরের আযান থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত ঘুমানো। ৫. নাওমুর রাহাহ অর্থ প্রশান্তির ঘুম। এসময়ের স্বপ্ন সত্য হয়। ৬. নাওমুল মারখূছ, মাগরিব ও এশার ছালাতদ্বয়ের পরে ঘুমানো। এসময় ঘুমানোয় কোন দোষ নেই। ৭. নাওমুল হাসরাহ অর্থ ক্ষতির ঘুম। এটি হ’ল জুম‘আর রাতের ঘুম। এমন ভাগাভাগির কোন শারঈ ভিত্তি আছে কি? - -আনছারুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও।
প্রশ্ন (১৮/৪৫৮) : কোন হাফেয যদি অবহেলা, অলসতা বা দুনিয়াবী ব্যস্ততার কারণে কুরআন ভুলে যায়, তার পরকালীন কোন শাস্তি আছে কি?
প্রশ্ন (৮/১২৮) : কারু নিকট থেকে যদি আমি অর্থ নিয়ে এ শর্তে ব্যবসা করি যে, আমার যা লাভ বা ক্ষতি হোক না কেন, প্রতি মাসে আমি তাকে নির্দিষ্টভাবে ৮ হাযার টাকা করে লাভ দিব। এটা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (১৪/৩৩৪) আল্লাহর বাণী ‘কেবল আলেমগণই আল্লাহকে ভয় করেন’। এখানে আলেম দ্বারা উদ্দেশ্য কি? বিস্তারিত জানতে চাই।
প্রশ্ন (৫/২০৫) : খত্বীবের জন্য দুই খুৎবার মাঝে বসার সময় পঠিতব্য কোন দো‘আ আছে কি? - -মুখতার হুসাইননিমতলা, চাঁপাই নবাবগঞ্জ।
প্রশ্নঃ (৯/২৮৯) : অন্যের জন্য কিভাবে দো‘আ করতে হবে?
প্রশ্ন (২৫/৩০৫) : জনৈক আলেম বলেন, ইবরাহীম (আঃ) আমাদের ‘জাতির পিতা’-একথা ভুল। বরং তিনি কুরায়েশ বংশের পিতা। এ বক্তব্যের সত্যতা আছে কি?
প্রশ্ন (১/৩৬১) : আমি অবস্থাপন্ন ব্যবসায়ী ছিলাম। কিন্তু পারিবারিক সমস্যার কারণে বর্তমানে বড় আকারে ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েছি। আমি কি যাকাতের হকদার হব? যদি হই তবে যাকাতের টাকা দিয়ে সরাসরি ঋণ পরিশোধ না করে তা দিয়ে ব্যবসা করে ধীরে ধীরে ঋণ পরিশোধ করা যাবে কি?
প্রশ্ন (১৩/১৩৩) : জনৈক যুবক-যুবতীর অবৈধ সম্পর্ক থাকার এক পর্যায়ে কয়েকজন বন্ধু-বান্ধবের উপস্থিতিতে উভয়ের পিতা-মাতার অগোচরে এবং তাদের অনুমতি ছাড়াই বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়। এতে কোন মোহরানা ছিল না, নির্ধারিত কোন কাযীও ছিল না। কেবল এক বন্ধু তাদের বিবাহের কবুল পড়িয়ে দেয়। পরবর্তীতে তাদের মধ্যে কোন শারীরিক সম্পর্ক ছাড়াই তাদের সম্পর্ক শেষ হয়। বর্তমানে তারা পৃথকভাবে বিবাহিত এবং স্বামী-সন্তানসহ সংসার করছে। এক্ষণে আগের বিবাহ হয়েছিল কি?
প্রশ্ন (৩৪/১১৪) : খিযির (আঃ) কি এখনও বেঁচে আছেন? ‘কাছাছুল আম্বিয়া’ কিতাবে লেখা আছে যে, ‘ইলইয়াস ও খিযির (আঃ) উভয়ে বেঁচে আছেন এবং প্রতি বছর হজ্জের মৌসুমে তারা পরষ্পরে সাক্ষাৎ করেন’। উক্ত কথাগুলির সত্যতা জানতে চাই।
প্রশ্ন (১৫/১৫) : স্বামী তার স্ত্রীর মোহর আদায় না করে মৃত্যুবরণ করার পর তার আত্মীয়-স্বজন স্বামীর জমি থেকে ১ বিঘা মোহর বাবদ দেওয়ার ওয়াদা করেছিল। কিন্তু পরবর্তীতে তা আদায় করেনি। এক্ষণে উক্ত স্ত্রীর করণীয় কি?
আরও
আরও
.