উত্তর : রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) সূরা মুল্ককে কবরের আযাব প্রতিরোধকারী বলে অভিহিত করেছেন (হাকেম হা/৩৮৩৯, ছহীহুল জামে হা/৩৬৪৩; ছহীহাহ হা/১১৪০)। তিনি বলেন, উক্ত সূরা তার তেলাওয়াতকারীর জন্য কিয়ামতের দিন শাফা‘আত করবে এবং তাকে ক্ষমা করা হবে (ইবনু মাজাহ হা/৩৭৮৬; মিশকাত হা/২১৫৩)। অন্য হাদীছে এসেছে, তিনি সূরা সাজদাহ ও মুল্ক না পড়ে ঘুমাতেন না (তিরমিযী হা/২৮৯২, মিশকাত হা/২১৫৫)।
তবে রাসূল (ছাঃ) বলেন, তোমাদের কারু আমল তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাতে পারবে
না বা জাহান্নাম থেকে বাঁচাতে পারবে না, এমনকি আমাকেও না, আল্লাহর রহমত
ব্যতীত। অতএব তোমরা (আমলে) মধ্যপন্থা অবলম্বন কর এবং আল্লাহর নৈকট্য তালাশ
কর’ (মুসলিম, মিশকাত হা/২৩৭২)।