উত্তর : রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) সূরা মুল্ককে কবরের আযাব প্রতিরোধকারী বলে অভিহিত করেছেন (হাকেম হা/৩৮৩৯, ছহীহুল জামে হা/৩৬৪৩; ছহীহাহ হা/১১৪০)। তিনি বলেন, উক্ত সূরা তার তেলাওয়াতকারীর জন্য কিয়ামতের দিন শাফা‘আত করবে এবং তাকে ক্ষমা করা হবে (ইবনু মাজাহ হা/৩৭৮৬; মিশকাত হা/২১৫৩)। অন্য হাদীছে এসেছে, তিনি সূরা সাজদাহ ও মুল্ক না পড়ে ঘুমাতেন না (তিরমিযী হা/২৮৯২, মিশকাত হা/২১৫৫)। তবে রাসূল (ছাঃ) বলেন, তোমাদের কারু আমল তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাতে পারবে না বা জাহান্নাম থেকে বাঁচাতে পারবে না, এমনকি আমাকেও না, আল্লাহর রহমত ব্যতীত। অতএব তোমরা (আমলে) মধ্যপন্থা অবলম্বন কর এবং আল্লাহর নৈকট্য তালাশ কর’ (মুসলিম, মিশকাত হা/২৩৭২)। 






প্রশ্ন (৩৮/১৯৮) : আলেমদের মুখে শুনা যায়, যারা রাসূল (ছাঃ) ও পুরুষ ও মহিলা ছাহাবীদের নামে নাম রাখে, তাদেরকে নাকি ক্বিয়ামতের দিন তাদের নামের ওয়াসীলায় আল্লাহ জান্নাত দিবেন। এ কথা কি সঠিক?
প্রশ্ন (১৮/৩৩৮) : সূরা তওবা ৩১ আয়াতের ব্যাখ্যা জানতে চাই।
প্রশ্ন (২৭/৪৬৭) : ‘যে জ্ঞানীকে সম্মান করে না সে আমাকে সম্মান করে না’ কথাটি ছহীহ হাদীছ দ্বারা প্রমাণিত কি?
প্রশ্ন (৪/৩২৪) কুনূতে বিতর হিসাবে ‘আল্লাহুম্মা ইন্না নাসতাঈনুকা’ দো‘আটি পাঠ করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৪/৪০৪) : মানুষ ও পাথরকে জাহান্নামের ইন্ধন হিসাবে পবিত্র কুরআনে উল্লেখ করা হয়েছে। এক্ষণে কোন পাথর বা মানুষকে জাহান্নামের ইন্ধন হিসাবে ব্যবহার করা হবে?
প্রশ্ন (৩৫/১১৫) : রাসূল (ছাঃ) কে গালিদাতার শাস্তি কি? শাস্তি বাস্তবায়ন করার জন্য দায়িত্বশীল কে? দোষী বলে প্রমাণিত হওয়ার আগেই কাউকে শাস্তি দেওয়া যাবে কি? কেউ কাউকে অন্যায়ভাবে শাস্তি দিয়ে থাকলে তার শাস্তি কি?
প্রশ্ন (৩৩/৪৩৩) : স্থায়ীভাবে রোগগ্রস্ত হওয়ার কারণে আমি খুব হতাশা বোধ করি। জনৈক আলেম বলেন, রোগ-ব্যাধির কারণে গুনাহখাতা মাফ হয়। একথার সত্যতা আছে কি?
প্রশ্ন (৩০/৩৯০) : বনু গিফার গোত্রের জনৈকা নারীকে রাসূল (ছাঃ) বিবাহ করার পর তার দেহে কুষ্ঠ রোগ আছে দেখে তাকে তালাক দেন এবং মোহরানা পরিশোধ করেন মর্মে বর্ণিত হাদীছটি কি ছহীহ? ছহীহ হ’লে এরূপ সামান্য কারণে তালাক দেওয়া কতটুকু যুক্তিসঙ্গত?
প্রশ্ন (২/৮২) : তাহাজ্জুদ ফউত হওয়ার আশংকা থাকায় এশার ছালাতের পর বিতর পড়লে শেষ রাতে তাহাজ্জুদ পড়ার পর পুনরায় বিতর পড়তে হবে কি? - -ছফিউদ্দীন আহমাদ, পাঁচদোনা, নরসিংদী।
প্রশ্ন (১/২৪১) : মহিলারা নিজ বাড়ির বাইরে অন্যের বাড়িতে গিয়ে তা‘লীমী বৈঠক করতে পারবে কী?
প্রশ্ন (১/৪১) : ওযূর সময় কথা বলা যাবে কি? ওযূ করার সময় কথা বললে মাথার উপরে রহমতের চাদর নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা ফেরেশতারা চলে যায়। একথার কোন ভিত্তি আছে কি? - -সোহেল খান, মুরাদনগর, কুমিল্লা।
প্রশ্ন (৩০/২৭০) : যমযমের পানি দাঁড়িয়ে এবং ক্বিবলামুখী হয়ে পান করা কি সুন্নাত?
আরও
আরও
.