উত্তর : জিহাদের জন্য ছাহাবায়ে কেরামের এরূপ দান (তিরমিযী; মিশকাত হা/৬০২১) তাদের অসামান্য ত্যাগ ও ছবরের দৃষ্টান্ত বহন করে। বর্তমানেও যদি কোন ব্যক্তি ও তার পরিবার পরকালীন স্বার্থে এরূপ তাক্বওয়া ও ধৈর্যশীলতার পরিচয় দিতে পারেন, তবে ছাহাবায়ে কেরামের ন্যায় এরূপ দান করতে কোন বাধা নেই। তবে সন্তানদের মধ্যে দান করার সময় সাধ্যমত সমতা বিধান করতে হবে (আবুদাঊদ, সনদ ছহীহ হা/৩৫৪২)। আর মৃত্যুকালীন অছিয়ত করতে চাইলে সম্পদের এক তৃতীয়াংশের বেশী দান করা যাবে না (বুখারী, মুসলিম; মিশকাত হা/৩০৭১)






প্রশ্ন (১৯/৪১৯) : আমি প্রকাশ না করার ব্যাপারে ওয়াদাবদ্ধ থাকা সত্ত্বেও একজনের গোপন পাপ তার পিতা-মাতার নিকটে প্রকাশ করে দিয়েছি। আমার লক্ষ্য ছিল তার অভিভাবককে বলে তাকে সংশোধন করা। এক্ষণে ওয়াদা ভঙ্গের জন্য আমি গোনাহগার হব কি? এজন্য তার নিকটে ক্ষমা না নিলে ক্ষমা হবে কি? - -মাহদী হাসান, মুগদা, ঢাকা।
প্রশ্ন (২৮/৩৮৮) : শুনেছি স্বামী-স্ত্রী দু’জনের একজন ছালাত আদায় না করলে বিবাহ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এমতাবস্থায় ফেরাউন ও তার স্ত্রী আসিয়ার সম্পর্ক কিভাবে ছিল?
প্রশ্ন (২৪/৩০৪) : আমি ভিপিএন ব্যবহার করে অন্য দেশের হয়ে জি-মেইল একাউন্ট তৈরি করি এবং প্রতি একাউন্ট ৭/৮ টাকা করে বিক্রি করি। কাজটি শরী‘আত সম্মত কি?
প্রশ্ন (৩১/১১১): তাকদীরে ভাল-মন্দ দু’টোই লেখা আছে। নেক আমলের দ্বারা কি মন্দ ফায়ছালা থেকে বাঁচা যায়?
প্রশ্ন (২/৮২) : ইক্বামতের সময় ইমাম কোনদিকে ঘুরে থাকবে? ক্বিবলার দিকে না মুছল্লীদের দিকে?
প্রশ্ন (২১/১০১) : দেশীয় নিয়মানুযায়ী ৪০ কেজিতে এক মণ হয়। কিন্তু আমের সময় বাজারে আম বিক্রি করলে ব্যবসায়ীরা ৫০ কেজিতে এক মণ হিসাব করে। এটা কি শরী‘আত সম্মত?
প্রশ্ন (২৯/২৬৯) : আমরা অনেক সময় আদর করে বাচ্চাদের নাম সংক্ষিপ্ত করে ডাকি এতে কি নাম বিকৃতির গুনাহ হবে?
প্রশ্ন (৩৪/৩৯৪) : ঠোটের নীচের লোম কাটা যাবে কি?
প্রশ্ন (১৩/২৫৩) : আমি ওয়ারিছ সূত্রে কোন সম্পদ পাইনি। পিতা-মাতার মৃত্যুর পর ১টি বাড়ী ও সামান্য জমি ক্রয় করেছি। আমার তিনটি মেয়ে রয়েছে। কোন পুত্র সন্তান নেই। এক্ষণে আমার মৃত্যুর পর আমার ভাই বা তার ছেলেরা এতে কোন অংশ পাবে কি?
প্রশ্ন (২৯/৬৯) : আমার পিতা ১০ বছর আগে এক ব্যক্তির নিকট এক লক্ষ টাকার বিনিময়ে ১ বিঘা জমি বিক্রয় করেছিলেন। এটা আমি জানি। কিন্তু জমি রেজিষ্ট্রি করা হয়নি। ইতিমধ্যে আমার পিতা মারা গেছেন। আমার এখন করণীয় কী?
প্রশ্ন (৪০/৩২০) : আমি একজন সার ব্যবসায়ী। অনেকে ভারত থেকে সার পার করে এনে বাংলাদেশের দোকানে বিক্রয় করে। আমার নিকটেও বিক্রয় করে। জনৈক আলেম বলেন, তোমার উপার্জন হারাম। তোমার কোন ইবাদত কবুল হবে না। কারণ এই সার সীমান্ত রক্ষীকে ঘুষ দিয়ে আনা হয়। উক্ত বক্তব্য কি সঠিক?
প্রশ্ন (২২/৪২২) : গ্রামের কোন কোন ব্যক্তিকে দেখা যায় বিভিন্ন রোগের জন্য পানি পড়া দেন। এভাবে দেওয়া কি শরী‘আত সম্মত?
আরও
আরও
.