উত্তর : হাদীছটি ছহীহ (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত হা/৩৭৩২)। হাদীছটি ইসলামী আদালতের বিচারপতিদের ক্ষেত্রে বর্ণিত হ’লেও এটি বিজ্ঞ আলেম ও ফকীহগণের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য, যারা ছহীহ দলীল ভিত্তিক ফৎওয়া দিয়ে থাকেন। তবে ইজতিহাদকারীর জন্য কিছু শর্ত রয়েছে। যেমন (ক) যে বিষয়ে ইজতিহাদ করবেন সে বিষয়ে কুরআন ও ছহীহ হাদীছের দলীল সম্পর্কে জ্ঞান থাকা। (খ) ছহীহ, যঈফ ও মওযূ‘ হাদীছ সম্পর্কে জ্ঞান থাকা। (গ) নাসেখ ও মানসূখ সম্পর্কে জ্ঞান থাকা। (ঘ) আরবী ভাষা ও উছূলে ফিক্বহের জ্ঞান থাকা। যেমন আম-খাছ, মুতলাক-মুকাইয়াদ, মুজমাল-মুবাইয়ান ইত্যাদি। (ঙ) কুরআন ও ছহীহ হাদীছ থেকে মাস‘আলা ইস্তিম্বাত করার যোগ্যতা থাকা (মুহাম্মাদ বিন ছালেহ আল-উছায়মীন, আল- উছূলু মিন ইলমিল উছূল ১/৮৫)। অতএব তাক্বওয়া ও যোগ্যতা ব্যতীত যে কেউ শরী‘আতের বিষয়ে ইজতিহাদ করতে পারবেন না। 






প্রশ্ন (৩৬/৪৭৬) : তারাবীহ ও তাহাজ্জুদ ছালাত ৮+৩=১১ রাক‘আতের বেশী নয়। কিন্তু কোন কোন হাদীছে বলা হয়েছে, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) কখনো কখনো ৯ রাক‘আত বিতর পড়তেন। তাহ’লে এর সংখ্যা ১৭ হচ্ছে। এর সমাধান জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (৩৪/৪৭৪): স্বপ্ন সম্পর্কে ভালো-মন্দ বিশ্বাস করা যাবে কি?
প্রশ্ন (২৫/৪২৫) : ওশরের ধান থেকে ইমাম-মুওয়াযযিনকে কিছু দেওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (১৪/৪১৪) : পাত্রী দেখার সময় পাত্র, পাত্রীর শরীরের কতটুকু অংশ দেখতে পারবে?
প্রশ্ন (৩/৪৪৩) : একজন মায়ের জন্য ৬ মাসের দুগ্ধবতী সন্তানকে বাড়িতে রেখে হজ্জে যাওয়ার বিধান কি?
প্রশ্ন (৩/৪৩) : ছালাতের মাঝে পায়ে পা মিলানোর সঠিক পদ্ধতি কি?
প্রশ্ন (১৭/১৩৭) : সূরা তওবার ৭৫ ও ৭৬ নং আয়াতদ্বয় কোন্ ঘটনার প্রেক্ষিতে নাযিল হয়েছে?
প্রশ্ন (৩০/১৯০) : একটি বইয়ে ক্বিয়ামতের আলামতের মধ্যে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ক্বিয়ামতের আগে রোমক তথা খৃষ্টানদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে এবং আরবদের সংখ্যা কমে যাবে। এর কোন সত্যতা আছে কি? - -জুয়েল রাণা, ইসলামী ব্যাংক মেডিকেল, রাজশাহী।
প্রশ্ন (১৪/২৯৪) : শেষ বৈঠকে তাশাহদের সময় দৃষ্টি কোন দিকে রাখতে হবে?
প্রশ্ন (৫/৩২৫) ‘বিদ্বানের কলমের কালি শহীদের রক্তের চেয়ে উত্তম’ বক্তব্যটির কোন ভিত্তি আছে কি?
প্রশ্ন (৫/৩৬৫) : দ্বিতল বিশিষ্ট মসজিদে জামা‘আতে ছালাতের রুকূ ধরার জন্য সামনের কাতার খালি রেখেই পেছনের কাতারে দাঁড়ানো এবং নীচ তলায় কাতার ফাঁকা রেখেই উপরের তলায় গিয়ে ছালাত আদায় করার হুকুম কি? - -তাওয়াবুল হক, ভদ্রা, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৩/২৮৩) : পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে, ছয় দিনে পৃথিবী সৃষ্টি করা হয়েছে। আবার বলা হয়েছে, আল্লাহ ‘হও’ বললে হয়ে যায়। তাহ’লে ছয় দিনের তাৎপর্য কি?
আরও
আরও
.