উত্তর : এ পদ্ধতিতে সন্তান গ্রহণ করা হারাম। কারণ এ পদ্ধতিতে স্বামী-স্ত্রীর শুক্রাণু ও ডিম্বাণু টেস্টটিউবে পরাগায়ণ করে তৃতীয় একজন মহিলার গর্ভে স্থাপন করে তার মাধ্যমে সন্তান প্রসব করানো হয়। এভাবে একজন গায়ের মাহরাম মহিলার গর্ভে অপরিচিত নারী-পুরুষের বীর্য প্রবেশ করানো পরিষ্কারভাবে ব্যভিচারের সদৃশ। এটা পশ্চিমা বস্ত্তবাদী সভ্যতার একটি ঘৃণ্য অনুষঙ্গ মাত্র। মানবিক মূল্যবোধ ও নৈতিকতার নিরিখে এ পদ্ধতি কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। সুতরাং এই হারাম পদ্ধতি অবলম্বন থেকে বেঁচে থাকা আবশ্যক।






প্রশ্ন (২৬/২৬৬) : কুরবানীর পশু যবেহ করার সময় পশুর চোখ ঢেকে রাখা যাবে কি?
প্রশ্ন (৯/২৮৯) :মানুষের উপর তার নামের প্রভাব পড়ে কি?
প্রশ্ন (২৮/৬৮) : ‘আমার উম্মতের মধ্যে সবার আগে আমি মদীনাবাসীর জন্য শাফা‘আত করব, অতঃপর মক্কাবাসীর, অতঃপর ত্বায়েফবাসীর জন্য’-মর্মে ত্বাবারাণীতে বর্ণিত হাদীছটি ছহীহ কি? - -রোকনুয্যামান, সরকারী আযীযুল হক কলেজ, বগুড়া।
প্রশ্ন (৪/২৪৪) : একদল আলেম বলেন, কুরআন নাযিল হয়েছে শবেবরাতে। আরেক দল বলেন, শবে ক্বদরে। কোনটি ঠিক?
প্রশ্ন (২৪/১৪৪) : যরূরী কোন কাজ করার ক্ষেত্রে ছালাত ক্বাযা হওয়ার সম্ভাবনা থাকলে ওয়াক্ত হওয়ার পূর্বেই ছালাত আদায় করে নেওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (৮/৩২৮) : বহু পুরাতন মসজিদের পশ্চিম দেয়াল থেকে শুরু করে উত্তর দিক ঘিরে প্রায় ৫০টি কবর রয়েছে। উক্ত মসজিদে ছালাত হবে কি?
প্রশ্ন (৪০/২৮০) : বিড়ি, সিগারেট, গুল, তামাক ও জর্দ্দা এগুলির ব্যবসা করা যাবে কি?
প্রশ্ন (১/১৬১) : আমি গহনার দোকানের হেড ম্যানেজার। আমাদের ব্যবসার পলিসিতে কিছু কিছু ক্ষেত্রে প্রতারণার আশ্রয় নিতে হয়। যেমন পুরাতন গহনা ঘষে-মেজে নতুন বলে বিক্রি করা, পুরাতন স্বর্ণ ক্রয়ের ক্ষেত্রে নানা টাল-বাহানা, গোঁজামিল ও প্রকৃত মূল্য গোপন করা ইত্যাদি। মালিকের নির্দেশনায় এসব কাজ আমাকে করতে হয়। এক্ষণে আমার করণীয় কি?
প্রশ্ন (১০/২৫০) : ফজরের ছালাতের বেশ কিছুক্ষণ পর তথা সকালের নাশতার পর পায়জামায় মযী দেখতে পাই। কিন্তু বুঝতে পারছি না, যে কখন বের হ’ল। এমতাবস্থায় ফজরের ছালাত পুনরায় আদায় করতে হবে কি?
প্রশ্ন (৩৩/২৭৩) : ঘরের চালা ও বেড়ার টিনের গায়ে মুরগী ও গরুর ছবি থাকলে উক্ত ঘরে ছালাত আদায় করা যাবে কি? - -জাহাঙ্গীর আলম, মীরপুর, ঢাকা।
প্রশ্ন (৩১/১৯১) : ভিন্ন জগতের প্রাণী বা এলিয়েন সম্পর্কে কুরআন ও হাদীছের বক্তব্য কি
প্রশ্ন (৩৯/১৫৯) : আমি সরকারী কোম্পানীতে চাকুরী করি। আমাদের প্রতিষ্ঠান যে আয় করে তার ১০-১৫% অর্থ ব্যাংক সূদ থেকে অর্জিত। এই অর্থ থেকেই আমাদের বেতন-বোনাস প্রদান করা হয়ে থাকে। এক্ষণে এ বেতন গ্রহণ করা কি আমার জন্য হারাম হবে? নাকি মজুরী হিসাবে উৎস যাই হৌক গ্রহণ করা যাবে?
আরও
আরও
.