উত্তর : সর্বদা নয়, মাঝে-মধ্যে করতেন (ইবনু মাজাহ হা/৪১২৬; ছহীহাহ হা/৩০৮; মিশকাত হা/৫২৪৪)। ইমাম ইবনু তায়মিয়াহ (রহঃ) বলেন, এর অর্থ হ’ল ‘আমাকে ভীত ও বিনয়ী হিসাবে বাঁচিয়ে রাখুন’ (মাজমূ‘ ফাতাওয়া ১৮/৩২৬, ৩৫৭)। ইমাম বায়হাক্বী (রহঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) ঐ দীনতা কামনা করতেন না, যার অর্থ দরিদ্রতা। বরং তিনি ঐ দীনতা কামনা করতেন, যার অর্থ বিনয় ও নম্রতা (ইবনু হাজার, তালখীছুল হাবীর হা/১৪১৫-এর আলোচনা)






প্রশ্ন (২৯/১০৯) : রাসূল (ছাঃ) থেকে প্রমাণিত না হ’লেও সম্মানিত ইমামগণ থেকে বর্ণিত অনেক দো‘আ পাওয়া যায়। যেমন আল্লাহু আকবার কাবীরা.... আছীলা। এক্ষণে এসব দো‘আ পাঠ উত্তম বা সুন্নাত বলা যাবে কি? - -আব্দুর রহমান, পীরগঞ্জ, নাটোর।
প্রশ্ন (৮/৩২৮) আমাদের এলাকায় কোন ব্যক্তি মারা গেলে তার গোসল দেওয়া স্থানটি পরবর্তী কয়েদিন যাবৎ ঘিরে রাখা হয় এবং সন্ধ্যার পর আগরবাতি জ্বালানো হয়। এগুলি কি শরী‘আতসম্মত?
প্রশ্ন (২৩/২৬৩) : কারো শরীরে, কুরআনে বা সম্মানজনক কোন কিছুর সাথে পা লাগলে ইসলামের বিধান অনুযায়ী কি করতে হবে? আমরা কখনো ক্ষমা চাই, বুকে নিয়ে চুমু দেই বা কপালে লাগাই। এসব জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (২/২০২) : কাপড়ে বা দেহের কোন অংশে সাদা স্রাব লেগে গেলে তা সহ ছালাত আদায় করা যাবে কি?
প্রশ্ন (২৫/২৬৫) : রাসূল (ছাঃ)-এর শরীর থেকে নির্গত ঘাম সংরক্ষণ করে জনৈক ছাহাবী তার কবরে নাজাতের জন্য কাফনের কাপড়ে লাগিয়ে দিতে বলেছিলেন মর্মে বক্তব্যটির কোন সত্যতা আছে কি?
প্রশ্ন (৩৩/৩৯৩) : রামাযানে নফল ইবাদত ফরয ইবাদতের সমান এবং ফরয ইবাদত ৭০টি ফরয ইবাদতের সমান। এ হাদীছটির কোন সত্যতা আছে কি? - -নাফীস, উত্তরা, ঢাকা।
প্রশ্ন (৩৫/৪৩৫) : মাসবূক ব্যক্তির সুতরা কী? কত দূরত্ব পর্যন্ত সুতরা হিসাবে গণ্য করা যায়? মাসবূকের জন্য কী কী জিনিস দ্বারা সুতরা করা যেতে পারে?
প্রশ্ন (৩/১৬৩) : সম্পদ আত্মসাৎকারী বা ছিনতাইকারীর বিচার কী হবে? চোরদের মত তাদেরও কি হাত কাটতে হবে?
প্রশ্ন (৩২/৪৭২) : আল্লাহর কাছে সন্তান চাওয়ার শ্রেষ্ঠ দো‘আ কি? যে মহিলার সন্তান হবে না সে কখনো জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না? উক্ত কথা কি ঠিক?
প্রশ্ন (১৯/৩৭৯) : জনৈক লেখক দাবী করেছেন, ইমাম আবু হানীফার জন্ম ৮০ হিজরীতে আর মৃত্যু ১৫০ হিজরীতে। ইমাম বুখারীর জন্ম ১৯৪ হিজরীতে আর মৃত্যু ২৫৬ হিজরীতে। সুতরাং আবু হানীফার কথা বাদ দিয়ে ইমাম বুখারীর সংগৃহীত হাদীছ গ্রহণ করা যাবে না। কারণ ইমাম বুখারীর চেয়ে ইমাম আবু হানীফা অনেক পূর্ববর্তী। উক্ত দাবীর সত্যতা জানতে চাই।
প্রশ্ন (২১/৩৪১) : আমি একজন উচ্চ শিক্ষিতা মেয়ে। আমি পিতা-মাতাকে না জানিয়ে বিয়ে করেছি। বিয়েতে কোন ওয়ালী ছিল না। ১ জন ছেলে ও ১ জন মেয়ে সাক্ষী হিসাবে ছিল। দেনমোহর ১ লক্ষ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। আমার পরিবার আমার বিয়ে মেনে নেয়নি। ‘তারা আমাকে ডিভোর্স লেটারে সাইন করিয়েছে আমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে। আমার স্বামী ধার্মিক এবং গোপনে বিয়ের জন্য আমরা খুবই লজ্জিত ও আল্লাহর কাছে ক্ষমাপ্রার্থী। ইতিমধ্যে ২টা ডিভোর্স লেটার পাঠানো হয়েছে। জুন মাসে শেষ পত্রটি যাবে। এক্ষণে স্বামীর কাছে প্রত্যাবর্তনের জন্য আমার করণীয় কি?
প্রশ্ন (৩৭/৩৯৭) : বিবাহ করলে পিতা-মাতা থেকে বাসা আলাদা করে নিতে হবে। শরী‘আতে এরূপ কোন নির্দেশনা আছে কি? - -তাওয়াবুল হক, নওদাপাড়া, রাজশাহী।
আরও
আরও
.